চকোলেট চিপস মাফিন
চকোলট চিপস মাফিন জিনিসটা খেতে যতটা ভাল, ততটাই ভাল বানাতে। এমন একটা কথা এক নামকরা শেফের মুখে শুনেছিলাম। তাই ক্রিসমাস স্পেশাল হিসাবে জোড়া মজা দিতে মানে জিভ, আর রন্ধন শিল্পকে এক ছাতায় তুলে ধরতে এই
জিঞ্জার ব্রেড কুকিজ
বড়দিনের মজাকে বাড়িয়ে দিতে, পার্টির মজাকে উসকে দিতে জিঞ্জার ব্রেড কুকিজ-এর জুড়িমেলা ভার। সেই `জিঞ্জার ব্রেড কুকিজ`বানানোর হাতের রসায়নের ফর্মুলা নিয়েই এই প্রতিবেদন।
ক্যারামেল অ্যাপেল
শীতকাল এসে গেল। দিওয়ালি শেষে এবার ক্রিসমাস কার্নিভ্যালের তোড়জোর। বছর শেষের ফুর্তিতে মাতার জন্য এখনই বাড়িয়ে নিন নিজের রেসিপি লিস্ট। ক্যারামেল আ্যাপেল ক্রিসমাস ইভের জন্য দারুন একটা ডেজার্ট। তাছাড়াও
চকোলেট মাইস
দীপাবলি মানে দেদার খাওয়া দাওয়া, বাজি আর গিফ্টের সমাহার। সময়ের সঙ্গে গিফ্টের বাহার বাড়লেও চকোলেট বরাবরই হৃদয়ের প্রিয়তম আসনেই থাকবে। কেমন হয় যদি কেনা চকোলেটের বদলে বাড়িতেই নিজের হাতে বানিয়ে দেওয়া যায়
রাবড়ি ভরা মালপোয়া
বিজয়ার পর থেকেই বাড়িতে মালপোয়া বানানোর ধুম লেগে যায়। সুজি, ময়দা মিশিয়ে মুচমুচে ভাজা, বা চিনির রসে মাখামাখি। মালপোয়ার মহিমা এমনই যে দীপাবলিতেও সেরার আসনে থাকে মালপোয়াই। তবে আর একটু উপাদেও বানিয়ে নিলে
জালেবি
দীপাবলি হোক বা দোল। বিকেলের জলখাবার হোক বা সকালের নাস্তা। জিলিপি সমাদৃত সবসময়। উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব, পশ্চিম, সারা ভারতের রসনাতৃপ্তি পর জিলিপি ম্যাজিকে মজেছে বহির্বিশ্বও। চিনির রসে ডোবা সরু প্যাঁচের
কেসর কাজু বরফি
এসে গেল আলোর উত্সব। দীপাবলি মানেই হকের রকম বাজি, আলোর রোশনাই আর দেদার খাওয়া দাওয়া। তার মধ্যে অবশ্যই মিঠেকড়ার পাল্লাই ভারী। মিষ্টি রকমফের হয় জায়গায় জায়গায়। বদলে যায় স্বাদ। তবে এদের মধ্যে প্রাদেশিকতার
কালা জামুন
কাশ্মীর থেকে কন্যকুমারী বদলে যায় খাবারের স্বাদ। মশলার তারতম্যে বদলে যায় তার রং, রূপ। বদল হয় শেষপাতেও। উত্তর ভারতে গাজরের হালুয়া, বেসনের লাড্ডুর রাজত্ব হলে পূর্ব ভারতে মনোপলি নিয়ে বসে আছে রসগোল্লা,
পামকিন পাই
আমাদের ভূত চতুর্দশীর বিদেশি নাম হ্যালোউইন। প্রতিবছর ৩১ অক্টোবর সারা বিশ্বে পালিত হয় হ্যালোউইন। ভূতুরে ভাবে গার্নিশ করা উপাদেও সব কেক, মিষ্টি, কুকিজ হ্যালোউইন পার্টির মূল আকর্ষণ। পামকিন পাই তারই একটি।
ভোগের পায়েস
দুর্গাপুজোর পর এবার লক্ষ্মীপুজোর পালা। পরমান্ন ভোগে লক্ষ্মীদেবীকে খুশি করতে চান সকলেই। নতুন গুড়ের পায়েস এই সময় সবথেকে উপাদেও। তবে অগ্নিমূল্য গুড় যদি নাও পাওয়া যায়, কুছ পরোয়া নেহি। চাল, দুধ ও বাদাম-
মালপোয়া
সারা বছর দোকানের কেনা মিষ্টিতেই বাঙালি সন্তুষ্ট থাকলেও বিজয়ার সময়ে বাড়িতে বানানো খাঁটি বাঙালি মিষ্টির জন্যই মন কেমন করে। তার মধ্যে সবথেকে সহজেই যা বানিয়ে ফেলা যায় স্বাদেও সেটি অনায়াসেই টেক্কা দিতে
তক্তি
পুজো যেতেই বাংলায় শীতের আমেজ। আর শীত মানেই তাজা সবুজ শাকসব্জি, নতুন গুড়, নারকেল, পিঠে, পুলি পায়েসের সম্ভার। বিজয়ার মিষ্টিমুখ দিয়ে শুরু করে সারা শীতকালই বাংলায় রাজত্ব করবে বাড়িতে বানানো নারকেল নাড়ু
মুড়ির মোয়া, চিঁড়ের মোয়া ও খইয়ের মুড়কি
মা লক্ষ্মীর নৈবেদ্যর থালায় প্রায় রাজার আসনে থাকে মুড়কি। নতুন গুড়ের সঙ্গে মুড়ি, চিঁড়ে বা খইয়ের পাকে মোয়া-মুড়কির স্বাদ অতুলনীয়। সারা শীতকালটাই বাঙালির বিকেলের জলখাবারের যোগান দেয় মুড়কি। শীতে
নারকেল নাড়ু ও তিলের নাড়ু
রাত পোহালেই লক্ষ্মীপুজো। আর নাড়ু ছাড়া লক্ষ্মীপুজো তো ঘট ছাড়া লক্ষ্মীরই সামিল। মা লক্ষ্মীকে বাড়িতে ঠাঁই দিলে পাতে যে নাড়ু চাই-ই-চাই। নারকেল নাড়ু, গুড়ের নাড়ু, তিলের নাড়ু, খই, মুড়কি সাজিয়ে না
কেসর শ্রীখণ্ডে স্ট্রবেরি
শ্রীখণ্ডে মিশে আছে ভারতের উত্তুরে হাওয়া। কেসর গন্ধে তাতেই আসে মুঘল সাম্রাজ্যের আস্বাদ। শেষ পাতে শ্রীখণ্ড সাংঘাতিক স্বাবলম্বী। তবে স্ট্রবেরি সঙ্গে মিশলে যে ফিউশন প্যাশন তৈরি হয় তাতে কন্টিনেন্ট্যাল