ধর্ষণ বিরোধী আইন তরুণীর নামে হলে আপত্তি নেই পরিবারের
দিল্লি গণধর্ষণকাণ্ডে মৃতার নাম প্রকাশ করা উচিত। শশি থারুরের এই দাবির একদিনের মধ্যে নির্গৃহীতা তরুণীর পরিবার তাঁর নামে ধর্ষণ বিরোধী আইন আনায় সহমত জানিয়েছে। বুধবার পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, এবিষয়ে তাঁদের কোনও অপত্তি নেই। তরুণীর স্মৃতির উদ্দেশ্যে এটা যোগ্য সম্মাননা হবে বলে মত তাঁদের।
দিল্লি গণধর্ষণকাণ্ডে মৃতার নাম প্রকাশ করা উচিত। শশি থারুরের এই দাবির একদিনের মধ্যে নির্গৃহীতা তরুণীর পরিবার তাঁর নামে ধর্ষণ বিরোধী আইন আনায় সহমত জানিয়েছে। বুধবার পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, এবিষয়ে তাঁদের কোনও অপত্তি নেই। তরুণীর স্মৃতির উদ্দেশ্যে এটা যোগ্য সম্মাননা হবে বলে মত তাঁদের।
এ দিন ২৩ বছরের ওই তরুণীর বাবা জানিয়েছেন, "সরকার যদি ধর্ষণ বিরোধী আইন আনতে তাঁর নাম প্রকাশ্যে আনে তাতে আমাদের কোনও আপত্তি নেই।" গতকাল মানবসম্পদ দফতরের প্রতিমন্ত্রী শশী থারুর টুইটারে সওয়াল করেন, "দিল্লি গণধর্ষণে নিগৃহীতা তরুণীর নাম গোপন রেখে কী লাভ?"
কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রস্তাব দেন, পরিবারের যদি আপত্তি না থাকে, তাহলে দেশের কড়া ধর্ষণবিরোধী আইন তরুণীর নামেই নামকরণ করা উচিত। এ ভাবে তাঁর নাম প্রকাশ করলে মৃতার উদ্দেশ্যে যোগ্য সম্মান জানানো হবে বলে মনে করেন তিনি।
গতকালেই তরুণীর উত্তর প্রদেশের গ্রামে একটি প্রথমিক বিদ্যালয় করা নিয়ে তাঁর নাম প্রকাশ্যে আসে। সেখানে তাঁর নামে একটি নতুন স্কুল তৈরি করা হবে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়।