ব্যাবসা বাড়ল না অলিম্পিক মরসুমেও, ক্ষুব্ধ লন্ডনের থিয়েটার মালিকরা

অলিম্পিক চলছে ব্রিটিশ রাজধানীতে। অথচ ভীড় নেই লন্ডনের পিকাডিলি সার্কাসের থিয়েটার পাড়ায়। টিকিটের দাম অর্ধেক করেও মিলছে না দর্শক। একই অবস্থা লন্ডনের দোকানপাট, রেঁস্তোরাতেও।

Updated By: Aug 9, 2012, 03:33 PM IST

অলিম্পিক চলছে ব্রিটিশ রাজধানীতে। অথচ ভীড় নেই লন্ডনের পিকাডিলি সার্কাসের থিয়েটার পাড়ায়। টিকিটের দাম অর্ধেক করেও মিলছে না দর্শক। একই অবস্থা লন্ডনের দোকানপাট, রেঁস্তোরাতেও।
অলিম্পিক উপলক্ষ্যে আসা পর্যটকদের হাত ধরেই বাড়তি লাভের আশায় ছিলেন লন্ডনের ব্যবসায়ীরা। কিন্তু অলিম্পিকের মাঝে সদাব্যস্ত লন্ডনের শুনশান ছবিটা  সেই আশায় জল ঢেলে দিয়েছে।
রেঁস্তোরায়, দোকানে পসরা সাজিয়ে বসে থাকলেও ক্রেতার দেখা নেই অলিম্পিকের লন্ডনের প্রাণ কেন্দ্রে।
ছবিটা সবচাইতে করুণ পিকাডলি সার্কাসের থিয়েটার পাড়ার। ভুবনবিখ্যাত লন্ডন থিয়েটারের টিকিট বুথ গুলো হা পিত্যেশ করে রয়েছে দর্শকদের অপেক্ষায়। অবস্থা এমনই যে দর্শক জোটাতে বেশিরভাগ প্রেক্ষাগৃহই টিকিটের দাম অর্ধেক করে দিয়েছে। যদিও তাতেও সমস্যার সুরাহা হয়নি। অনেক ক্ষেত্রে তাই নামমাত্র পাঁচ পাউন্ডে টিকিট বিক্রিতে পথে নামতে হয়েছে নাটকের আয়োজকদের।
অলিম্পিকের সময়ে শুনশান রাস্তাঘাটের জন্য ইতিমধ্যেই সেন্ট্রাল লন্ডনকে ভুতের শহর বলে ডাকতে শুরু করেছেন নিন্দুকেরা। সর্বদা জমজমাট থাকা পিকাডলি সার্কাসের এই অবস্থার জন্যও সেই অলিম্পিককেই দায়ি করছেন তাঁরা।
ফলে প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরনের আশার বাণী সত্ত্বেও অলিম্পিক থেকে বাড়তি আর্থিক লাভের আর কোনও আশা দেখছেন না লন্ডনের মানুষ।

.