বিবেক উৎসবে জঙ্গলমহলে মুখ্যমন্ত্রী, প্রশ্ন খরচা নিয়ে
বিবেক ছাত্র উত্সবে যোগ দিতে এখন জঙ্গলমহল সফরে মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের প্রতিটি জেলার প্রতিটি ব্লক ও পুরসভাতেই এই উত্সবের আয়োজন করা হয়েছে। শুধুমাত্র জঙ্গলমহলের তিনজেলায় এই উত্সবের জন্য সরকারি তহবিল থেকে বরাদ্দ হয়েছে ছয়কোটি টাকা। উত্সব ঘিরে বিপুল অর্থ ব্যয় নিয়ে সরব হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিকদল। জঙ্গলমহল সফরে মুখ্যমন্ত্রী।
বিবেক ছাত্র উত্সবে যোগ দিতে এখন জঙ্গলমহল সফরে মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের প্রতিটি জেলার প্রতিটি ব্লক ও পুরসভাতেই এই উত্সবের আয়োজন করা হয়েছে। শুধুমাত্র জঙ্গলমহলের তিনজেলায় এই উত্সবের জন্য সরকারি তহবিল থেকে বরাদ্দ হয়েছে ছয়কোটি টাকা। উত্সব ঘিরে বিপুল অর্থ ব্যয় নিয়ে সরব হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিকদল।
জঙ্গলমহল সফরে মুখ্যমন্ত্রী।
রাজ্যজুড়ে চলা বিবেক ছাত্র উত্সবে যোগ দিতেই মুখ্যমন্ত্রীর এই জেলা সফর। প্রতিটি জেলার প্রতিটি ব্লক ও পুরসভাতে সরকারি তরফে এই উত্সবের আয়োজন করা হয়েছে। পশ্চিম মেদিনীপুরেও হচ্ছে বিবেক ছাত্র উত্সব। এরই সঙ্গে আবার আলাদা করে জঙ্গলমহলের তিন জেলা পঃমেদিনীপুর,বাঁকুড়া,পুরুলিয়ার সমস্ত ব্লক নিয়ে মেদিনীপুর সদরে শুরু হয়েছে জঙ্গলমহল বিবেক ছাত্র উত্সব। উত্সবের আয়োজন যেমন বিশাল,ব্যয়ও খুব একটা কম নয়। সব মিলিয়ে খরচের অঙ্ক ছয়কোটি ছাড়িয়েছে।
একটু দেখে নেওয়া যাক বিবেক উত্সবে খরচের খতিয়ান।
মণ্ডপ,প্রচার, শিল্পীদের সাম্মানিক,,যাত্রা,যাতায়াত খরচে বরাদ্দ হয়েছে প্রায় দেড় কোটি টাকা। পুলিস-প্রশাসনের ব্যয় দুকোটি সাতচল্লিশ লক্ষ টাকা।
তিন জেলার মাও উপদ্রুত ব্লকের এক হাজার পাঁচশো একতিরিশটি ক্লাবকে বেছে নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি ক্লাবকে দেওয়া হবে পঁচিশ হাজার টাকা। অর্থাত্ ক্লাবের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৩ কোটি ৮২ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা।
দেখা গেছে বেছে নেওয়া ক্লাবগুলির অধিকাংশেরই কোন রেজিস্ট্রেশন নেই।
সরকারি খরচে এই বিপুল ব্যায়ের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস।
বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির দাবি এইভাবে সরকারি উত্সবের নামে সরকারি মঞ্চকে আসলে দলের প্রচারমঞ্চ হিসাবেই ব্যবহার করছেন মুখ্যমন্ত্রী।