সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ মামলায় ফের হাইকোর্টে তিরস্কারের মুখে রাজ্য
সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ মামলায় ফের হাইকোর্টে তিরস্কারের মুখে রাজ্য..পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তোলার পর এবার পরীক্ষা নেওয়ার সময় নিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করলেন বিচারপতি ..রাজ্যকে তীব্র কটাক্ষ করে তাঁর মন্তব্য, এত অল্প সময়ে যাঁরা পরীক্ষা নিতে পারেন তাঁদের নাম হাইকোর্টের বিচারপতি হিসাবে সুপারিশ করা উচিত.সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ মামলায় আদালতে ফের অস্বস্তি রাজ্যের...পরীক্ষার সময় নিয়ে বিচারপতির সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের তীব্র কটাক্ষের মুখে পড়তে হল রাজ্যকে ..
ওয়েব ডেস্ক: সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ মামলায় ফের হাইকোর্টে তিরস্কারের মুখে রাজ্য..পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তোলার পর এবার পরীক্ষা নেওয়ার সময় নিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করলেন বিচারপতি ..রাজ্যকে তীব্র কটাক্ষ করে তাঁর মন্তব্য, এত অল্প সময়ে যাঁরা পরীক্ষা নিতে পারেন তাঁদের নাম হাইকোর্টের বিচারপতি হিসাবে সুপারিশ করা উচিত.সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ মামলায় আদালতে ফের অস্বস্তি রাজ্যের...পরীক্ষার সময় নিয়ে বিচারপতির সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের তীব্র কটাক্ষের মুখে পড়তে হল রাজ্যকে ..
নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ তুলে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বেশ কয়েকজন চাকরিপ্রার্থী সেই মামলায় নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ জারি করে আদালত..রাজ্যকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট..সোমবার বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের এজলাসে মামলাটি ওঠে...সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য জমা দেন বাঁকুড়ার DSP..বিচারপতি জানতে চান একদিনে কতজন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেন? রিপোর্টে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ..
বারিকুল থানায় একদিনে ৮৭৫ জন পরীক্ষার্থী ইন্টারভিউ দেন..তথ্যে রীতিমতো বিস্ময় প্রকাশ করেন বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়.. তিনি বলেন
বিচারপতি: কীভাবে ১৪৪০ মিনিটে ৮৭৫ জন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হল? কে পরীক্ষা নিলেন? তাঁর কটা মাথা? আমাকে সেই পরীক্ষকদের নাম দিন. আমি তাঁদের নাম হাইকোর্টের বিচারপতি করার জন্য সুপারিশ করব. অল্প সময়ের মধ্যে জমে থাকা মামলার মীমাংসা হয়ে যাবে. মঙ্গলবারের মধ্যে এই মামলার সব নথি হাইকোর্টে জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি.. রাজ্যের তরফেআপত্তি জানানো হলেও আমল দেন নি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়.. তাঁর নির্দেশ.. এই মামলা দীর্ঘদিন জমে থাকলে তথ্য বিকৃতির আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে..