`ফার্স্ট স্টেপ টুওয়ার্ডস এ শাইনিং ফিউচার`

ওয়ান জায়ান্ট লিপ ফর ম্যানকাইন্ড। চাঁদে পা দিয়ে কথাটা বলেছিলেন নীল আর্মস্ট্রং। আর মহাশূন্যে পৌঁছে কিরোবো বলল, ফার্স্ট স্টেপ টুওয়ার্ডস অ্যা শাইনিং ফিউচার। সত্যিই তো ফার্স্ট স্টেপ। কিরোবোর মতো রোবটদের জন্য। জাপানী ভাষায় কিরোবো যা বলল তার মানে দাঁড়ায়, ২১ অগাস্ট, ২০১৩-এর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথে প্রথম পা রাখল রোবটরা।  

Updated By: Sep 6, 2013, 11:19 AM IST

ওয়ান জায়ান্ট লিপ ফর ম্যানকাইন্ড। চাঁদে পা দিয়ে কথাটা বলেছিলেন নীল আর্মস্ট্রং। আর মহাশূন্যে পৌঁছে কিরোবো বলল, ফার্স্ট স্টেপ টুওয়ার্ডস অ্যা শাইনিং ফিউচার। সত্যিই তো ফার্স্ট স্টেপ। কিরোবোর মতো রোবটদের জন্য। জাপানী ভাষায় কিরোবো যা বলল তার মানে দাঁড়ায়, ২১ অগাস্ট, ২০১৩-এর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথে প্রথম পা রাখল রোবটরা।
 
ঘরের উদ্দেশে এটাই ছিল জাপানের প্রথম মহাকাশচারী রোবট কিরোবোর বার্তা। মহাকাশ থেকে এই প্রথম বার্তা এল রোবটের কাছ থেকে। একুশে অগাস্ট মহাশূন্যে পৌঁছে গেলেও তার প্রথম ভিডিও প্রকাশ হল দুসপ্তাহ পর।
 
ওজনে এক কিলোগ্রাম এবং উচ্চতায় ৩৪ সেন্টিমিটারের এই খুদেই এখন রোবট দুনিয়ার হিরো। জাপান এয়ারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সির H2B রকেটে চড়ে সে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিল ৪ অগাস্ট। ছ দিনের মাথায় পা রাখে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে।

আপাতত বছর দেড়েক সেখানেই থাকবে সে। চালাবে নানা পরীক্ষানিরীক্ষা. আর এসবের নির্দেশ যাবে পৃথিবী থেকেই। শুধু অ্যাস্ট্রোনট কমান্ডার কোইচি ওয়াকাটার মুখের কথা খসানোর অপেক্ষা, সমস্ত কাজ নিমেষেই সেরে নেবে কিরোবো. সাহায্য নেওয়া হবে রিমোট কন্ট্রোলেরও।

এবছরের শেষেই অবশ্য কোইচি ওয়াকাটা নিজেই পৌঁছে যাবেন ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে, কিরোবোর সঙ্গে সরাসরি বসে কাজ সারতে।
 
তবে কিরোবোর সঙ্গে কথাবার্তা বলাটা অবশ্য খুব একটা সহজ ব্যাপার নয়. জাপানী ছাড়া সে আর কোনও ভাষাই যে বোঝে না!
 
কিরোবো শব্দটি এসেছে কিবো থেকে, যার মানে আশা। যে আশা এখন পৃথিবীর গণ্ডি ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে মহাশূন্যেও।  
 
  

.