ডি কোম্পানির নতুন ব্যবসা 'ব্লাড ডায়মন্ড' বিক্রি, আরও বড়লোক হচ্ছেন দাউদ
দাউদ ইব্রাহিম এখন কী করছেন? এই প্রশ্নের উত্তরে উঠে আসছে নতুন এক তথ্য। রিয়েল এস্টেট, তোলাবাজি, অবৈধ আর্থিক পরিষেবা, অর্থ পাচারের পাশাপাশি দাউদ ইব্রাহিমের নতুন ব্যবসা এখন দুর্মূল্য 'ব্লাড ডায়মন্ড'-এর কেনাবেচা করা। ন্যাশানাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইসার অজিত দোভাল গোয়েন্দা সংস্থার কাছে জানতে চান দাউদের আর্থিক বাড়বাড়ন্তের পিছনে কারণ কী? উদ্দেশ্য একটাই দাউদকে ভাতে মারা। মানে আর্থিকভাবে পঙ্গু করে দাউদকে অসহায় করে তুলে গ্রেফতার করা।
ওয়েব ডেস্ক: দাউদ ইব্রাহিম এখন কী করছেন? এই প্রশ্নের উত্তরে উঠে আসছে নতুন এক তথ্য। রিয়েল এস্টেট, তোলাবাজি, অবৈধ আর্থিক পরিষেবা, অর্থ পাচারের পাশাপাশি দাউদ ইব্রাহিমের নতুন ব্যবসা এখন দুর্মূল্য 'ব্লাড ডায়মন্ড'-এর কেনাবেচা করা। ন্যাশানাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইসার অজিত দোভাল গোয়েন্দা সংস্থার কাছে জানতে চান দাউদের আর্থিক বাড়বাড়ন্তের পিছনে কারণ কী? উদ্দেশ্য একটাই দাউদকে ভাতে মারা। মানে আর্থিকভাবে পঙ্গু করে দাউদকে অসহায় করে তুলে গ্রেফতার করা।
আন্তর্জাতিক হীরে ব্যবসায় ব্লাড ডায়মন্ড কালো তালিকাভুক্ত। কিন্তু দুবাইয়ে দাউদের কোম্পানি 'আল নুর ডায়মন্ড' এই ব্লাড ডায়মন্ড বিক্রি করে ফেঁপে ফুলে উঠছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে খবর। ৫-১০ লক্ষ মার্কিন ডলারে কিনে এইসব হীরে দুবাইয়ে পাচার করা হচ্ছে, তারপর সেগুলি বিক্রি করা হচ্ছে আফ্রিকায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে। এতে কুরিয়ার চার্জ লেগে যায় ১০ হাজার মার্কিন ডলার। এই ব্যবসার ফলে দাউদের আর্থিক অবস্থা আরও মজবুত হচ্ছে। আফ্রিকার জিম্বাবোয়ে, ও কেনিয়ারর সঙ্গে মূলত হীরে লেনদেন হচ্ছে দাউদের কোম্পানির।
প্রসঙ্গত, হীরে প্রস্তুতকারী দেশে হিসেবে ভারত প্রথমসারিতে অবস্থান করে। বিশ্বে গড়ে ১১টি হীরে বিক্রি হলে তারমধ্যে ভারতেই ১০টি হীরে কাটা-পোলিস করা হয়।