এইএমস-এর ধাঁচে বিভিন্ন রাজ্যে একটি করে হাসপাতাল গড়তে চায় কেন্দ্র
এআইএমএস (AIMS)-এর ধাঁচে বিভিন্ন রাজ্যে একটি করে হাসপাতাল গড়তে চায় কেন্দ্র। তারজন্য সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের অনুরোধ জানানো হবে। এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন। তবে রায়গঞ্জে AIMS-এর আদলে একটি অত্যাধুনিক হাসপাতাল তৈরির যে প্রস্তাব গৃহীত হয় দুহাজার তেরো সালে, রাজ্যসরকার তার জন্য জমি দিতে পারবে না।
এআইএমএস (AIMS)-এর ধাঁচে বিভিন্ন রাজ্যে একটি করে হাসপাতাল গড়তে চায় কেন্দ্র। তারজন্য সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের অনুরোধ জানানো হবে। এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন। তবে রায়গঞ্জে AIMS-এর আদলে একটি অত্যাধুনিক হাসপাতাল তৈরির যে প্রস্তাব গৃহীত হয় ২০১৩ সালে, রাজ্যসরকার তার জন্য জমি দিতে পারবে না।
সেটা জানার পর কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন AIMS-এর মত একটি সরকারি হাসপাতাল তৈরির ক্ষেত্রে জমির সমস্যা কখনই বাধা হওয়া উচিত্ নয়। রায়গঞ্জের বদলে শিলিগুড়ি কিংবা কোচবিহারে সেই হাসপাতাল তৈরির যে প্রস্তাব মুখ্যমন্ত্রীর তরফে দেওয়া হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন।
এদিকে, ণমূলের ক্যাডাররাজ চলছে। স্বৈরচারী শাসন চালাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই ভাষাতেই রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা। সন্ত্রাসের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে আজ সন্দেশখালির ধামাখালিতে যান তাঁরা। তারপর SSKM-এ গিয়ে দেখা করেন আহত দলীয় সমর্থকদের সঙ্গে।
মোদীর শপথের দিন গ্রামে লাড্ডু বিলি করেছিলেন বিজেপি সমর্থকেরা। পরের দিনই ধামাখালিতে তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে বিজেপি সমর্থকদের। চলে গুলি, বোমা। বহু মানুষ এখনও ঘরছাড়া। আহতেরা ভর্তি হালপাতালে। শনিবার জলকাদা ভেঙে সেই গ্রামে পৌছল বিজেপি প্রতিনিধি দল। ছিলেন বাবুল সুপ্রিয়, এসএস আলুওয়ালিয়া, সিদ্ধার্থনাথ সিং, মুখতার আব্বাস নকভি, ও মীণাক্ষি লেখি। শুনলেন আক্রান্তদের পরিবারের অভিযোগ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে ইতিমধ্যেই রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব। বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের দাবি, যা শুনেছেন, পরিস্থিতি তার থেকেও ভয়াবহ।
ধামাখালি থেকে সোজা SSKM হাসপাতালে। আহতদের অভিযোগ শুনলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা।
SSKM থেকে নবান্নে। মুখ্যসচিবের সঙ্গে দেখা করেন তাঁরা। তবে নবান্নে ঢোকা থেকে শুরু, সাংবাদিক সম্মেলন। পদে পদে বাধার মুখে পড়তে হল বিজেপির প্রতিনিধিদের।
একাধিক ইস্যুতে এর আগেও রাজ্যে এসেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা। রাজ্যের বিরুদ্ধে সরবও হয়েছেন। কিন্তু, শনিবার যে ভাষায় তাঁরা রাজ্যকে আক্রমণ করেছেন তাতে অন্য তাত্পর্যের ইঙ্গিত পাচ্ছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, বিজেপি প্রতিনিধিরা যেন বুঝিয়ে গেলেন এবার থেকে রাজ্যের ওপর নজর থাকবে কেন্দ্রের।