টাকা চাই টাকা, সারাদিন আজ শহরে টাকা নিয়ে কী হল
সকাল থেকে টাকার জন্য হন্যে হয়ে ঘুরলেন ব্যাঙ্ককর্মীরা। কাকভোর থেকে বিকেল পর্যন্ত ব্রাঞ্চের সামনে হত্যে দিয়ে পড়ে রইলেন অসংখ্য গ্রাহক। কিন্তু বেশিরভাগ ব্রাঞ্চে এসেই পৌছল না টাকা। ফের কথা রাখতে ব্যর্থ হল আরবিআই।
ওয়েব ডেস্ক: সকাল থেকে টাকার জন্য হন্যে হয়ে ঘুরলেন ব্যাঙ্ককর্মীরা। কাকভোর থেকে বিকেল পর্যন্ত ব্রাঞ্চের সামনে হত্যে দিয়ে পড়ে রইলেন অসংখ্য গ্রাহক। কিন্তু বেশিরভাগ ব্রাঞ্চে এসেই পৌছল না টাকা। ফের কথা রাখতে ব্যর্থ হল আরবিআই।
আরও পড়ুন- কীভাবে বদলাবেন পুরনো টাকা (ভিডিও)
টাকা চাই, টাকা। ব্যাঙ্কের বিভিন্ন ব্রাঞ্চের সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন গ্রাহকরা। পুরনো নোট বদলে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে নতুন টাকা। ভোর থেকে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সামনে ভিড় জমিয়েছিলেন ব্যাঙ্ককর্মীরা। কিন্তু কোথায় টাকা?
শ্যামবাজার ইউবিআই
থিকথিক করছে ভিড়। গ্রাহক পরিষেবা দিতে রীতিমত নাজেহাল ব্যাঙ্ককর্মীরা। কেউ সামলাচ্ছেন কাউন্টার কেউ বা ভিড়..কিন্তু, টাকা কোথায় ?
সকাল এগারোটা
শ্যামবাজার ইউকো ব্যাঙ্ক
ব্যাঙ্কের সামনে ভিড় প্রায় নেই বললেই চলে। ভেতরে দাঁড়িয়ে জনাকয়েক। কারণ, ব্যাঙ্কে টাকা নেই।
দুপুর বারোটা
বাগবাজার এসবিআই ব্রাঞ্চ
দোতলার কাউন্টারের ভিড় শেষ হয়েছে রাস্তায়। ব্যাঙ্ককর্মীদের দম ফেলার ফুরসত নেই। কিন্তু, সমস্যা সেই একই।
ঘড়ির কাঁটা এগোতেই উত্তেজনার পারদ ক্রমশ চড়তে শুরু করে। ধৈর্য হারাতে শুরু করেন গ্রাহকরা।
দুপুর তিনটে
বাগমারি ইউকো
হত্যে দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন গ্রাহকরা। ম্যানেজার বুঝিয়ে চলেছেন, টাকা আসছে....
বুধবার রাতেই ব্যাঙ্কগুলিকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ব্রাঞ্চপিছু চার লাখের বেশি নতুন টাকা দেওয়া যাবে না। কিন্তু অধিকাংশ ব্রাঞ্চ তাও পায় নি।