আজ বিশ্ব হাঁপানি দিবস, জেনে নিন কিছু উপসর্গ

অ্যাস্থমা বা হাঁপানি রোগ নিয়েই বেঁচে থাকেন বহু মানুষ। জানতেও পারেন না তাঁদের অসুখের কথা। শুধুমাত্র চিকিত্সকরাই পারিবারিক রেকর্ড, শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে বাতলে দিতে পারেন এই রোগের উপসর্গ ও লক্ষণ। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের রিপোর্ট অনুযায়ী সারা বিশ্বে ২৩৫ মিলিয়ন মানুষ এখন এই রোগের শিকার। শিশুদের মধ্যে অ্যাস্থমার প্রকোপ সবথেকে বেশি।

Updated By: May 6, 2014, 10:19 AM IST

অ্যাস্থমা বা হাঁপানি রোগ নিয়েই বেঁচে থাকেন বহু মানুষ। জানতেও পারেন না তাঁদের অসুখের কথা। শুধুমাত্র চিকিত্সকরাই পারিবারিক রেকর্ড, শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে বাতলে দিতে পারেন এই রোগের উপসর্গ ও লক্ষণ। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের রিপোর্ট অনুযায়ী সারা বিশ্বে ২৩৫ মিলিয়ন মানুষ এখন এই রোগের শিকার। শিশুদের মধ্যে অ্যাস্থমার প্রকোপ সবথেকে বেশি।

যদিও এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি ঠিক কী কারণে হাঁপানি রোগের শিকার হয় মানুষ, চিকিত্সকরা মনে করেন জিনগত ও পরিবেশগত কিছু কারণের সমন্বয়েই শরীরে বাসা বাঁধে হাঁপানি রোগ। যদিও সময়ের সঙ্গে অ্যাস্থমার ধরণ, এর থেকে পুরোপুরি আরোগ্য কখনই সম্ভব নয়। তবে, সাবধানতা অবলম্বনে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এই রোগ। পৃথিবীতে সব অ্যাস্থমা আক্রান্ত মানুষের উপসর্গের ধরণও এক নয়।

অ্যাস্থমার কিছু উপসর্গ-

১)নিশ্বাস ছোট হয়ে আসা
২)রাতে ক্রমাগত কাশির সমস্যা
৩)নিশ্বাসের সঙ্গে শিশের মতো আওয়াজ
৪)বুকে ব্যাথা
৫)ঘুম ঠিকমতো না হওয়া, ঘুমের সময় নিশ্বাসের অসুবিধা, কাশি, শিশের মতো আওয়াজ

সাধারণত রাতে ও ভোরের দিকেই বাড়তে থাকে সমস্যা। শীতকালেও বাড়তে পারে সমস্যা। কারও কারও ক্ষেত্রে সমস্যা মাঝে মাঝে দেখা দিলেও অনেকের ক্ষেত্রেই দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকে সমস্যা। এই ধরমের কোনও উপসর্গ দেখা দিলেই অবিলম্বে চিকিত্সকের দ্বারস্থ হওয়া প্রয়োজন।

.