রানাঘাটে বিক্ষোভের মুখে মুখ্যমন্ত্রী, পাল্টা প্রতিবাদ তৃণমূলের

রানাঘাটে মুখ্যমন্ত্রীকে ঘিরে বেনজির বিক্ষোভের জবাব দিতে প্রতিবাদকেই হাতিয়ার করল তৃণমূল কংগ্রেস। আজ রানাঘাট জেলা তৃণমূলের পার্টি অফিস মিছিল বের হয়। শহরের বিভিন্ন রাস্তা ঘুরে মিছিল যায় স্টেশনের দিকে। দলীয় কর্মী  সমর্থকদের সঙ্গেই মিছিলে পা মেলান জেলা তৃণমূল সভাপতি ও দলের জেলার বিধায়করা।  রানাঘাটের পাশাপাশি রাজ্যের অন্যান্য জায়গাতেও বিক্ষোভ কর্মসূচি নিয়েছে তৃণমূল।

Updated By: Mar 17, 2015, 08:58 PM IST
রানাঘাটে বিক্ষোভের মুখে মুখ্যমন্ত্রী, পাল্টা প্রতিবাদ তৃণমূলের

ওয়েব ডেস্ক: রানাঘাটে মুখ্যমন্ত্রীকে ঘিরে বেনজির বিক্ষোভের জবাব দিতে প্রতিবাদকেই হাতিয়ার করল তৃণমূল কংগ্রেস। আজ রানাঘাট জেলা তৃণমূলের পার্টি অফিস মিছিল বের হয়। শহরের বিভিন্ন রাস্তা ঘুরে মিছিল যায় স্টেশনের দিকে। দলীয় কর্মী  সমর্থকদের সঙ্গেই মিছিলে পা মেলান জেলা তৃণমূল সভাপতি ও দলের জেলার বিধায়করা।  রানাঘাটের পাশাপাশি রাজ্যের অন্যান্য জায়গাতেও বিক্ষোভ কর্মসূচি নিয়েছে তৃণমূল।
অন্যদিকে রানাঘাট কাণ্ডে এবার তত্পর হল রাজ্য সংখ্যালঘু কমিশনও। আজই গাঙনাপুরে  কনভেন্ট অফ জিসাস অ্যান্ড মেরিজ হাইস্কুলে যায় সংখ্যালঘু কমিশনের প্রতিনিধি দল। শুক্রবার রাতের ভয়াবহ ঘটনা নিয়ে স্কুলের  সিস্টারদের সঙ্গে কথাও বলেন প্রতিনিধি দলের দুজন সদস্য। গাঙনাপুরের ঘটনা পরিকল্পিত আক্রমণ। আজ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে অভিযোগ করেন রাজ্য সংখ্যালঘু কমিশনের ভাইস চেয়ারপার্সন।  পরে হাসপাতালে গিয়ে  গণধর্ষণের শিকার নির্যাতিতা সিস্টারের সঙ্গে  কথা  বলবেন তাঁরা।

রানাঘাটে ধর্ষণকাণ্ডের জন্য বিজেপিকে দায়ী করতে চাইছে তৃণমূল। তবে এই ঘটনার সঙ্গে বিজেপির কোনও যোগ নেই। তৃণমূলের মদতপুষ্ট দুষ্কৃতীরাই এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত। অভিযোগ করলেন রাহুল সিনহা।

রানাঘাটে সত্তরোর্ধ্ব  সিস্টারকে গণধর্ষণের চারদিন পরও অন্ধকারে তদন্তকারীরা।  গতকাল রাতে উত্তর ২৪ পরগনার অম্বিকাপুর থেকে  আটক করা হয়েছে এক ব্যক্তিকে। সিসিটিভির ফুটেজের দুষ্কৃতীদের  সঙ্গে তাঁর কিছু মিল পাওয়া গেছে। সকালেই তাঁকে নিয়ে আসা হয়েছে গাঙনাপুরে। কনভেন্টের সিস্টারদের  সামনে তাঁকে হাজির করা হয় । পুলিসের দাবি, ওই ব্যক্তির গলার স্বর চিহ্নিত করতে পেরেছেন সিস্টাররা। ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পুলিস সূত্রে খবর, ধৃতের কথায় বেশকিছুটা অসামঞ্জস্য রয়েছে।তাই তাঁকে আরও জেরা করা দরকার।

গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে উঠছে বেশকিছু প্রশ্ন....

১. দুষ্কৃতীদের প্রকৃত উদ্দেশ্য কী ছিল?

২. স্কুলের ভিতরের কেউ জড়িত ছিল কি?

৩. স্কুলে হুমকি ফোন কে করেছিল?

৪.স্কুল সম্পর্কে এত নির্দিষ্ট তথ্য কে দিল?

.