এবছর আর পাখি এল না বড়জো গ্রামে
সংস্কারের জন্য শুকিয়ে ফেলা হয়েছে পুকুর। এর জেরে এবছর আর পরিযায়ী পাখি দেখা মিলছে না মন্তেশ্বরের বড়জো গ্রামে। হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন পাখিপ্রেমীরা। পরিযায়ী পাখিদের আসার সময়ই এভাবে পুকুরের জল শুকিয়ে ফেলায় ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা। পুকুরের পাড় গতবছরও ভরা ছিল দলে দলে পরিযায়ী পাখির ভিড়ে। হাজারো বিদেশি পাখির কলতানে আমূল বদলে যেত গ্রামের পরিবেশ।
সংস্কারের জন্য শুকিয়ে ফেলা হয়েছে পুকুর। এর জেরে এবছর আর পরিযায়ী পাখি দেখা মিলছে না মন্তেশ্বরের বড়জো গ্রামে। হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন পাখিপ্রেমীরা। পরিযায়ী পাখিদের আসার সময়ই এভাবে পুকুরের জল শুকিয়ে ফেলায় ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা। পুকুরের পাড় গতবছরও ভরা ছিল দলে দলে পরিযায়ী পাখির ভিড়ে। হাজারো বিদেশি পাখির কলতানে আমূল বদলে যেত গ্রামের পরিবেশ।
কিন্তু বর্ধমানের কালনার মন্তেশ্বরের বড়জো গ্রাম এবার ফাঁকা। কোথাও কোনও পরিযায়ী পাখির ঝাঁকের দেখা নেই। এভাবে পাখিদের মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার কারণ এই শুকনো পুকুর। সংস্কারের জন্য কিছুদিন আগেই শুকিয়ে ফেলা হয়েছে পুকুরের জল। পরিযায়ী পাখিদের আসার নির্দিষ্ট সময় এই শীতকাল। একথা জেনেও স্থানীয় পিপলন গ্রাম পঞ্চায়েতের এহেন পদক্ষেপে ক্ষুব্ধ গ্রামের মানুষ থেকে পর্যটক, সকলেই।
এব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে ক্যামেরার সামনে কিছু বলতে চাননি কালনার মহকুমাশাসক। গ্রামবাসীদের প্রশ্ন, সংস্কারের নামে এভাবে পাখিদের আসার পথ বন্ধ করার কি আদৌ কোনও প্রয়োজন ছিল?