সাঁইথিয়ার ভোটপ্রচারে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন শতাব্দী রায়
পাঁচ বছরে দেখা মেলেনি। ফের কেন এসেছেন ভোট চাইতে? সাঁইথিয়ায় ভোটপ্রচারে গিয়ে এমনই অস্বস্তিকর প্রশ্নের মুখে পড়তে হল বীরভূম লোকসভা আসনে তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়কে। গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে ফিরে যেতে হয় তৃণমূল প্রার্থীকে। অবশ্য বিক্ষোভের ঘটনা অস্বীকার করেছেন শতাব্দী রায়। পাঁচ বছর আগে ভোট প্রচারে এসেছিলেন তারকা প্রার্থী। সাঁইথিয়ার দেরিয়াপুরের মানুষকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি ভোটে জিতলে বদলে যাবে গ্রামের ছবি। সময় কেটে গিয়েছে। সামনে আরও একটা ভোট। ফের ভোটপ্রার্থী সাংসদ। কিন্তু গ্রামের ভাঙা রাস্তার তো উন্নতি হয়নি। কোথায় গেল প্রতিশ্রুতি? পাঁচবছর পর সাংসদ শতাব্দী রায়কে পেয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন গ্রামবাসীরা। প্রায় আধঘণ্টা তৃণমূল প্রার্থীর গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। পরে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের হস্তক্ষেপে উঠে যায় বিক্ষোভ।
পাঁচ বছরে দেখা মেলেনি। ফের কেন এসেছেন ভোট চাইতে? সাঁইথিয়ায় ভোটপ্রচারে গিয়ে এমনই অস্বস্তিকর প্রশ্নের মুখে পড়তে হল বীরভূম লোকসভা আসনে তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়কে। গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে ফিরে যেতে হয় তৃণমূল প্রার্থীকে। অবশ্য বিক্ষোভের ঘটনা অস্বীকার করেছেন শতাব্দী রায়। পাঁচ বছর আগে ভোট প্রচারে এসেছিলেন তারকা প্রার্থী। সাঁইথিয়ার দেরিয়াপুরের মানুষকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি ভোটে জিতলে বদলে যাবে গ্রামের ছবি। সময় কেটে গিয়েছে। সামনে আরও একটা ভোট। ফের ভোটপ্রার্থী সাংসদ। কিন্তু গ্রামের ভাঙা রাস্তার তো উন্নতি হয়নি। কোথায় গেল প্রতিশ্রুতি? পাঁচবছর পর সাংসদ শতাব্দী রায়কে পেয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন গ্রামবাসীরা। প্রায় আধঘণ্টা তৃণমূল প্রার্থীর গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। পরে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের হস্তক্ষেপে উঠে যায় বিক্ষোভ।
অবশ্য বিক্ষোভের মুখে পড়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন শতাব্দী রায়।
তবে এদিন সভাস্থল ফাঁকাই ছিল। দেরিয়াপুরে ভোট প্রচার না করেই ফিরে যান শতাব্দী রায়। হয়নি তাঁর প্রচার সভাও।