ভাঙড়ে দুই গোষ্ঠীর ধৃত ৭
ভাতৃ দ্বিতীয়ায় রক্তস্নানের পর আজও থমথমে ভাঙড়। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠী মিলিয়ে মোট সাতজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ধৃতদের ছদিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে বারুইপুর আদালত। আরাবুল ঘনিষ্ঠ বাপন মণ্ডলের খুনের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে পঞ্চায়েত প্রধান সত্যজিত মণ্ডল ওরফে পাঁচু, তাঁর ছেলে তাপস, শান্তনু ঘোষাল, রঞ্জিত মণ্ডল এবং বাপি গাজিকে। অন্যদিকে, ওহিদুল ইসলাম ঘনিষ্ঠ রমেশ ঘোষাল খুনে গ্রেফতার করা হয়েছে দীপঙ্কর ও নিমাইকে।
বারুইপুর: ভাতৃ দ্বিতীয়ায় রক্তস্নানের পর আজও থমথমে ভাঙড়। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠী মিলিয়ে মোট সাতজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ধৃতদের ছদিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে বারুইপুর আদালত। আরাবুল ঘনিষ্ঠ বাপন মণ্ডলের খুনের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে পঞ্চায়েত প্রধান সত্যজিত মণ্ডল ওরফে পাঁচু, তাঁর ছেলে তাপস, শান্তনু ঘোষাল, রঞ্জিত মণ্ডল এবং বাপি গাজিকে। অন্যদিকে, ওহিদুল ইসলাম ঘনিষ্ঠ রমেশ ঘোষাল খুনে গ্রেফতার করা হয়েছে দীপঙ্কর ও নিমাইকে।
যদিও, ভাঙড়ে অশান্তি শুরুর পরেই দুই ছেলেকে নিয়ে বেঁওতা গ্রাম থেকে পালান সত্যজিত্ মণ্ডল। গ্রেফতার হওয়ার আগে চব্বিশ ঘণ্টার মুখোমুখি হন তিনি। সত্যজিত্ মণ্ডলের অভিযোগ, তাঁকে খুন করার উদ্দেশ্যেই ইচ্ছাকৃতভাবে হামলা চালিয়েছে আরাবুল বাহিনী।
ভাঙড়ের জোড়া খুনের ঘটনায় আরাবুল ইসলামের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুললেন নিহত রমেশ ঘোষালের আত্মীয়। তাঁর অভিযোগ, শনিবার ভাঙড় থানায় অভিযোগ দায়ের করতে গিয়েছিলেন তাঁরা। সেই সময় থানায় ছিল আরাবুল ইসলাম। আরাবুল নিজে FIR-এর কপি ছিঁড়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে আরাবুল ইসলাম। শনিবার চব্বিশ ঘণ্টায় অভিযোগ করেছিলেন, ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা সত্যজিত্ মণ্ডল, ওরফে পাঁচু। এবার সত্যজিত্ মণ্ডলের বিরুদ্ধেই খুন ও সন্ত্রাসের অভিযোগ তুললেন ভাঙড়ের আরেক তৃণমূল নেতা সৌমেন নস্কর। তাঁর দাবি, সত্যজিতের ছেলে তাপস মণ্ডলই খুন করেছে আরাবুল ঘনিষ্ঠ বাপনকে।