গঙ্গার ভাঙনে মানচিত্র থেকে মুছে যেতে বসেছে নদিয়ার চাঁদুড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত
গঙ্গার ভাঙনে নদিয়ার মানচিত্র থেকে মুছে যেতে চলেছে চাকদহ ব্লকের চাঁদুড়িয়া দু নম্বর গ্রামপঞ্চায়েত। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বারবার প্রশাসনকে জানিয়েও লাভ হয়নি কিছুই। ভাঙন আটকাতে কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি সরকার। ফলে চাষের জমি থেকে ঘরবাড়ি একের পর এক সবই চলে যাচ্ছে নদী গর্ভে। অগত্যা সব হারিয়ে প্রায় অর্ধাহারে দিন কাটছে এই সব এলাকার অগুনতি মানুষের।
গঙ্গার ভাঙনে নদিয়ার মানচিত্র থেকে মুছে যেতে চলেছে চাকদহ ব্লকের চাঁদুড়িয়া দু নম্বর গ্রামপঞ্চায়েত। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বারবার প্রশাসনকে জানিয়েও লাভ হয়নি কিছুই। ভাঙন আটকাতে কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি সরকার। ফলে চাষের জমি থেকে ঘরবাড়ি একের পর এক সবই চলে যাচ্ছে নদী গর্ভে। অগত্যা সব হারিয়ে প্রায় অর্ধাহারে দিন কাটছে এই সব এলাকার অগুনতি মানুষের।
গঙ্গার ভাঙন ঠেকাতে তিন বছর আগে তৈরি হয়েছিল প্রকল্প। কিন্তু কাজ হয়নি এতটুকুও। ফলে গত কয়েক বছরে একে একে ভিটে, মাটি সবই কেড়ে নিয়েছে গঙ্গা। বর্তমানে সেই ভাঙন বাড়তে বাড়তে কার্যত নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে বসেছে নদিয়ার চাকদহ ব্লকের চাঁদুড়িয়া দু নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রশাসনের কাছে বারবার ভাঙন রোধের আর্জি জানিয়েও লাভ হয়নি কিছুই।
গত কয়েক বছরে এই চাঁদুড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত প্রায় ছটি গ্রাম চলে গিয়েছে নদী গর্ভে। যার মধ্যে রয়েছে সাহাপাড়া, বাবুপাড়া, মালোপাড়ার মত গ্রাম। তলিয়ে গিয়েছে কয়েক হাজার বিঘা চাষের জমি, স্কুল, ব্যাঙ্ক, বসত বাড়িও।
নদী ভাঙন বাড়তে থাকায় অনেকেই চলে গিয়েছেন অন্যত্র। যাঁরা রয়ে গেছেন, সব কিছু হারিয়ে তাঁরা আজ সর্বহারা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ ভোট আসে ভোট যায়। মেলে শুধুই প্রতিশ্রুতি। স্থায়ী সমাধানের ব্যবস্থা হয়না। ফলে নতুন করে গঙ্গা ভাঙন দেথা দেওয়ায় রীতিমতন ক্ষোভে ফুঁসছেন এই সব এলাকার বাসিন্দারা।