রাতের ট্রেনে দুষ্কৃতীর গুলিতে নিহত ব্যবসায়ী
যোগবাণী এক্সপ্রেসে হামলা। গুলি করে খুন করা হল এক যাত্রীকে। মৃতের নাম কে ছাগর। বিহারের কাটিহার থেকে যোগবাণী এক্সপ্রেসে বীরভূমের রামপুরহাটে ফিরছিলেন তিনি। পথে বিহারের কুরেথা আর লাভা স্টেশনের মাঝে ট্রেনে দুষ্কৃতী হামলা হয়।
যোগবাণী এক্সপ্রেসে হামলা। গুলি করে খুন করা হল এক যাত্রীকে। মৃতের নাম কে ছাগর। বিহারের কাটিহার থেকে যোগবাণী এক্সপ্রেসে বীরভূমের রামপুরহাটে ফিরছিলেন তিনি। পথে বিহারের কুরেথা আর লাভা স্টেশনের মাঝে ট্রেনে দুষ্কৃতী হামলা হয়। খুব কাছ থেকে কে ছাগরকে গুলি করা করে দুষ্কৃতীরা। লুঠ করা হয় লক্ষাধিক টাকাও। যাত্রীদের অভিযোগ, ঘটনার সময় ট্রেনে কোনও রেলপুলিস ছিলনা। প্রায় ৪ঘণ্টা ট্রেনের মধ্যেই রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিলেন ওই ব্যক্তি। এরপর মালদার সামসি স্টেশনে ট্রেন পৌঁছলে চিকিত্সক এবং রেল পুলিসের দেখা মেলে। চিকিত্সক এসে কে ছাগরকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার প্রতিবাদে মালদা টাউন স্টেশনে বিক্ষোভে সামিল হন যাত্রীরা।
বৃহস্পতিবার বিহার থেকে কলকাতায় ফিরছিল যোগবাণী এক্সপ্রেস। ট্রেন বিহারের কুরেথা স্টেশন পেরোতেই এস৫ কামরায় হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। চলন্ত ট্রেনে গুলি করে খুন করা হয় ট্রেনের যাত্রী কে ছাগরকে। প্রত্যেক সপ্তাহেই ব্যবসার কাজে বিহারের কাটিহারে যান তিনি। খুব কাছ থেকে কে ছাগরকে গুলি করা হয়। খুন ও লুঠপাট চালিয়ে কুরেথা ও লাভা স্টেশনের মাঝখানে ট্রেন দাঁড় করিয়ে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। এরপর কুমেদপুর স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড়ায়। যাত্রীদের অভিযোগ, সেখানেও সাহায্যের জন্য কাউকেই পাওয়া যায়নি। দেখা মেলেনি রেলপুলিসেরও।
তবে যাত্রীদের অভিযোগ যোগবাণী এক্সপ্রেসের কোনও কামরাতেই রেলপুলিসের দেখা মেলেনি। ঘটনার প্রতিবাদে মালদা টাউন স্টেশনে বিক্ষোভে সামিল হন যাত্রীরা। এধরনের ঘটনায় ফের ট্রেনে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠল।