ভাঙড়ে খুনে এখনো গ্রেফতার হল না অভিযুক্তরা
ভাঙড়ে যুবক খুনের ঘটনায় এখনও অভিযুক্তদের ধরতে পারল না পুলিস। গোটা ঘটনায় পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে। টাকা নিয়ে গোলমালের জেরে এই খুনের ঘটনায় জড়িয়ে গিয়েছে তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক আরাবুল ইসলামের ভাই খুদের নাম। সেই কারণেই কি পুলিস কার্যত নিষ্ক্রিয়? উঠছে প্রশ্ন।
ভাঙড়ে যুবক খুনের ঘটনায় এখনও অভিযুক্তদের ধরতে পারল না পুলিস। গোটা ঘটনায় পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে। টাকা নিয়ে গোলমালের জেরে এই খুনের ঘটনায় জড়িয়ে গিয়েছে তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক আরাবুল ইসলামের ভাই খুদের নাম। সেই কারণেই কি পুলিস কার্যত নিষ্ক্রিয়? উঠছে প্রশ্ন।
ফের বিতর্কের কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক আরাবুল ইসলামের ভাই খুদে। মাটি কেনাকে কেন্দ্র করে ভাঙড়ে যুবক খুনের ঘটনায় জড়িয়ে গিয়েছে তার নাম। অভিযোগ, খুদের উপস্থিতিতেই স্বরূপনগরের বাসিন্দা আজিজুল বৈদ্য ও তাঁর সঙ্গীরা মাটি কেনার জন্য মোমিন মিঞা ও মিয়াজান মোল্লাকে সাড়ে চার লক্ষ টাকা দেন। আটমাস পরেও মাটি সরবরাহ না করায় সেই টাকাই ফেরত চাইতে গিয়েছিলেন আজিজুল। অভিযোগ, সেসময় তাঁকে বেধড়ক মারধর করেন মোমিন মিঞাঁ ও মিঁয়াজান মোল্লা। শনিবার রাতে মৃত্যু হয় আজিজুল বৈদ্যর। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফের পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে।
ভাঙড়ে যুবক খুনের ঘটনায় যাতে কোনওভাবেই তাঁর ভাইয়ের নামে অভিযোগ দায়ের না হয়, সেজন্য শনিবার গভীর রাতেই দীর্ঘক্ষণ কাশীপুর থানায় বসেছিলেন আরাবুল ইসলাম। পরে আরাবুল থানা থেকে চলে গেলে নিহত আজিজুল বৈদ্যর পরিবারের লোকজন অভিযোগ দায়ের করেন। কিন্তু, খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত দুজনই খুদের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। আর সেই কারণেই পুলিসের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।