ক্ষমতা পেয়েই মমতা ভুললেন সেই নানুরকে
২০০০ সালের ২৭ জুলাই, বীরভূম নানুর থানার সূচপুর গ্রামে জমি দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়, মৃতদের দলীয় কর্মী বলে দাবি করে ২০০১ সাল থেকে প্রতি বছর শহিদ দিবস পালন করত তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতি বছর ২৭ জুলাই শহীদ স্মরণ সভা করতেন নানুরের বাসাপাড়ায়। কিন্তু ২০১১ সালে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই ছবিটা বদলে দেল।
২০০০ সালের ২৭ জুলাই, বীরভূম নানুর থানার সূচপুর গ্রামে জমি দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়, মৃতদের দলীয় কর্মী বলে দাবি করে ২০০১ সাল থেকে প্রতি বছর শহিদ দিবস পালন করত তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতি বছর ২৭ জুলাই শহীদ স্মরণ সভা করতেন নানুরের বাসাপাড়ায়। কিন্তু ২০১১ সালে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই ছবিটা বদলে দেল।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর আসেন না শহীদ স্মরণসভায়। গত বছর ২৭ জুলাই বোলপুরে সরকারি সভায় দিনভর থাকলেও, আসেননি বাসাপাড়ায়। আর এবছর শনিবার নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে সভা করলেন শহীদ পরিবারের লোকজন এবং স্থানীয় তৃণমূলীরা। এলেন না একজনও জেলার মন্ত্রী এমনকী দলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলও।
২৭ জুলাইয়ের নানুর এখন সুননান। সবারই প্রশ্ন, বিরোধী দলে থাকাকালীন শহীদদের স্মরণ করার যতটা প্রয়োজন ছিল, সরকারে এসে কি সেই দরদ উবে গেল?