যৌথবাহিনী সরে গেলে সক্রিয় হবে মাওবাদীরা, আশঙ্কায় জঙ্গলমহলের মানুষ
জঙ্গলমহল থেকে যৌথবাহিনী সরে গেলে ফের সক্রিয় হবে মাওবাদীরা। এমনটাই বলছেন সেখানকার মানুষ। স্থানীয় তৃণমূল নেতারা বলছেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদী সরকার। জঙ্গলমহলের বামনেতাদেরও বক্তব্য, বাহিনী সরে গেলে ফের দাপট বাড়বে মাওবাদীদের।একসময় মাওবাদী নাশকতায় দিনের পর দিন দীর্ণ হয়েছে জঙ্গলমহল। এখন আপাতভাবে শান্ত। এলাকার মানুষের বক্তব্য, যৌথবাহিনী থাকাতেই বাগে এসেছে নাশকতা।
ঝাড়গ্রাম: জঙ্গলমহল থেকে যৌথবাহিনী সরে গেলে ফের সক্রিয় হবে মাওবাদীরা। এমনটাই বলছেন সেখানকার মানুষ। স্থানীয় তৃণমূল নেতারা বলছেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদী সরকার। জঙ্গলমহলের বামনেতাদেরও বক্তব্য, বাহিনী সরে গেলে ফের দাপট বাড়বে মাওবাদীদের।একসময় মাওবাদী নাশকতায় দিনের পর দিন দীর্ণ হয়েছে জঙ্গলমহল। এখন আপাতভাবে শান্ত। এলাকার মানুষের বক্তব্য, যৌথবাহিনী থাকাতেই বাগে এসেছে নাশকতা।
কিন্তু, এই বাহিনীই সরিয়ে নেওয়ার কথা বলছে কেন্দ্রীয় সরকার। মোদী সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সংসদেই সোচ্চার হয়েছে তৃণমূল।
ঝাড়গ্রামের তৃণমূল নেতাদের বক্তব্য, রাজনৈতিক ফসল ঘরে তুলতেই যৌথবাহিনী সরিয়ে নিচ্ছে মোদী সরকার।
এলাকার বামনেতারাও বলছেন, বাহিনী সরে গেলে ফের সক্রিয় হবে মাওবাদীরা।
আর সাধারণ মানুষের আশঙ্কা একটাই। বাহিনী সরে যাওয়ার পর নাশকতার ঘটনা ঘটলে কী হবে?