মৃতপ্রায়,তবুও ঐতিহ্যের হাট কে বাঁচিয়ে রেখেছে কুলকুলি

হাটের বেহাল দশা। পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই। নেই শৌচালয়। নিকাশি ব্যবস্থার হালও তথৈবচ। কুমারগ্রামের একমাত্র সাপ্তাহিক হাট কুলকুলির হাটের দশা এমনই। ক্ষোভ বাড়ছে ক্রেতা-বিক্রেতা সকলের। আন্দোলনে নামার ভাবনা ব্যবসায়ীদের।

Updated By: Mar 18, 2015, 10:36 AM IST
 মৃতপ্রায়,তবুও ঐতিহ্যের হাট কে বাঁচিয়ে রেখেছে কুলকুলি

ওয়েব ডেস্ক: হাটের বেহাল দশা। পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই। নেই শৌচালয়। নিকাশি ব্যবস্থার হালও তথৈবচ। কুমারগ্রামের একমাত্র সাপ্তাহিক হাট কুলকুলির হাটের দশা এমনই। ক্ষোভ বাড়ছে ক্রেতা-বিক্রেতা সকলের। আন্দোলনে নামার ভাবনা ব্যবসায়ীদের।

প্রতি রবিবার বসে কুলকুলির হাট। লোকারণ্য, মহা ধুমধাম। ভুটান, অসম, বাংলার বেশ কয়েকটি চা বাগানের মানুষ সপ্তাহের বাজার করতে এখানেই আসেন।১০ থেকে ১৫ হাজার মানুষের ভিড় লেগে যায়। সংকোশ চা বাগান, নিউল্যান্স চা বাগান, কুমারগ্রাম চা বাগান সহ বেশ কয়েকটি বনবস্তির মানুষের ভরসা এই একটিমাত্র হাট। ভুটানের লময়জিংখা মহকুমার মানুষরাও আসেন। অসমের সিমলাবাড়ি, কাশিয়াবাড়ি, অসমটাপু সহ বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষকে বাজার করতে কুলকুলি হাটেই আসতে হয়। সেই হাটের বেহাল দশা নিয়ে সরব হয়েছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, না আছে বাথরুম, না আছে সুষ্ঠু পানীয় জলের ব্যবস্থা। দুর্ভোগে পড়ছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। পঞ্চায়েত সমিতি থেকে জেলা পরিষদ, প্রশাসনের দ্বারস্থ হলেও সমস্যার সুরাহা হয়নি। প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

.