গোয়েন্দা রিপোর্টেও সিপিআইএম তকমা, আতঙ্কে কামদুনি
আতঙ্কের সাঁড়াশি চাপে থমথমে কামদুনি। নারকীয় অত্যাচারে গ্রামেরই মেয়ের খুন হওয়ার ঘটনায় নিরাপত্তার অভাব তো ছিলই। তার ওপর, প্রতিবাদ জানানোয় চটেছেন মুখ্যমন্ত্রী। জুটেছে মাওবাদী ও সিপিআইএম সমর্থকের তকমা। প্রতিবাদীদের সঙ্গে সিপিআইএমের যোগ থাকার কথা বলা হয়েছে গোয়েন্দা রিপোর্টেও। রয়েছে শাসক দলের শাসানিও। সবমিলিয়ে আতঙ্কের ত্রিফলা চাপে থমথমে কামদুনি। মুখ খোলা তো দূরের কথা, বাড়ি থেকে বেরোতেই ভয় পাচ্ছেন গ্রামবাসীরা।
আতঙ্কের সাঁড়াশি চাপে থমথমে কামদুনি। নারকীয় অত্যাচারে গ্রামেরই মেয়ের খুন হওয়ার ঘটনায় নিরাপত্তার অভাব তো ছিলই। তার ওপর, প্রতিবাদ জানানোয় চটেছেন মুখ্যমন্ত্রী। জুটেছে মাওবাদী ও সিপিআইএম সমর্থকের তকমা। প্রতিবাদীদের সঙ্গে সিপিআইএমের যোগ থাকার কথা বলা হয়েছে গোয়েন্দা রিপোর্টেও। রয়েছে শাসক দলের শাসানিও। সবমিলিয়ে আতঙ্কের ত্রিফলা চাপে থমথমে কামদুনি। মুখ খোলা তো দূরের কথা, বাড়ি থেকে বেরোতেই ভয় পাচ্ছেন গ্রামবাসীরা।
কামদুনিতে মুখ্যমন্ত্রীর সামনে বিক্ষোভের ঘটনায় রিপোর্ট দিয়েছে গোয়েন্দাবিভাগ। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, পরিকল্পনা করেই মুখ্যমন্ত্রীকে হেনস্থার চেষ্টা করেন কয়েকজন মহিলা। নির্দিষ্টভাবে ছজন মহিলার নামও উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে। কিন্তু মৌসুমী কয়ালের অভিযোগ, গোয়েন্দারা তদন্ত না করেই রিপোর্ট তৈরি করেছেন। টুম্পা ছাড়া সেই রিপোর্টে বাকি যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁরা কামদুনির বাসিন্দা কিনা, সে বিষয়েই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন মৌসুমী। বন্ধুকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার বিচার চাইতে গিয়ে জুটেছে মাওবাদী-সিপিআইএম তকমা। গোয়েন্দা রিপোর্টের জেরে রীতিমতো আতঙ্কিত কামদুনির বাসিন্দারা। মুখ খোলা দূরের কথা, বাড়ি থেকে বেরোতেই ভয় পাচ্ছেন গ্রামবাসীরা।