ওয়াঘার মত বনগাঁ সীমান্তেও এবার থেকে হবে যৌথ কুচকাওয়াচ, তবে পাকিস্তানের বদলে সেখানে ভারতের সঙ্গে থাকবে বাংলাদেশ
এবার থেকে ওয়াঘা সীমান্তের মত সকাল-বিকাল যৌথ কুচকাওয়াজ হবে বনগাঁ সীমান্তেও। তবে একটু অন্যরকম। ওয়াঘার মত সেখানে থাকবে না চোখরাঙানি আর রেষারেষি। বরং থাকবে দু দেশের মধ্যে সৌহার্দের বার্তা। বুধবার আনুষ্ঠানিক সূচনা হল যৌথ কুচকাওয়াজের।
এবার থেকে ওয়াঘা সীমান্তের মত সকাল-বিকাল যৌথ কুচকাওয়াজ হবে বনগাঁ সীমান্তেও। তবে একটু অন্যরকম। ওয়াঘার মত সেখানে থাকবে না চোখরাঙানি আর রেষারেষি। বরং থাকবে দু দেশের মধ্যে সৌহার্দের বার্তা। বুধবার আনুষ্ঠানিক সূচনা হল যৌথ কুচকাওয়াজের।
ওয়াঘার এই কুচকাওয়াজ এবার দেখা যাবে বনগাঁ সীমান্তেও। তবে ভারতের পশ্চিম প্রান্তের সীমান্তের যৌথ কুচকাওয়াজের মত ছিল না কোনও রেষারেষি বা পরস্পরকে টেক্কা দেওয়ার ছবি।
সৌহার্দপূর্ণ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর আবেগে বুধবার থেকে শুরু হল ভারত-বাংলাদেশ রিট্রিট সেরিমনি। নতুন ভাবে সেজে উঠল পেট্রাপোল-বেনাপোল।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার শিন্ডে এবং বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মইনুদ্দিন খান আলমগীর। ছিলেন বিএসএফের ডিজি সুভাষ জোশি, এডিজি বিডি শর্মা, বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের ডিজি আজিজ আহমেদ খান সহ অন্যান্যরা।
রাজনৈতিক দিক থেকেও অনুষ্ঠানটি ছিল গুরুত্বপূর্ণ। অনুষ্ঠান শেষে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে এল বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির বিষয়টি।