দুই সশস্ত্র ডাকাতের সঙ্গে একা লড়াই করে গুরুতর জখম বহরমপুরের গৃহবধূ
দুই সশস্ত্র ডাকাতের বিরুদ্ধে একাই লড়ে গেলেন এক মধ্যবয়স্ক মহিলা। ঘরে আটকে রাখলেন এক দুষ্কৃতীকে। শেষ পর্যন্ত অবশ্য পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় দুই হমলাকারী। গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি মহিলা। আটকে রাখা দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। আজ সকালে এঘটনা ঘটেছে বহরমপুরের তালবাগানপাড়া এলাকায়।শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা। তালাবাগানপাড়া এলাকার বাড়িতে একাই ছিলেন বছর ৫৫ গৃহকর্ত্রী কৃষ্ণা মণ্ডল। কলিং বেলের আওয়াজ পেয়ে বাইরে দুঃসম্পর্কের এখ আত্মীয়কে দেখতে পান তিনি। দরজা খুলে দিতেই তার সঙ্গে ঘরে ঢোকে আরও দুজন।
দুই সশস্ত্র ডাকাতের বিরুদ্ধে একাই লড়ে গেলেন এক মধ্যবয়স্ক মহিলা। ঘরে আটকে রাখলেন এক দুষ্কৃতীকে। শেষ পর্যন্ত অবশ্য পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় দুই হমলাকারী। গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি মহিলা। আটকে রাখা দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। আজ সকালে এঘটনা ঘটেছে বহরমপুরের তালবাগানপাড়া এলাকায়।শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা। তালাবাগানপাড়া এলাকার বাড়িতে একাই ছিলেন বছর ৫৫ গৃহকর্ত্রী কৃষ্ণা মণ্ডল। কলিং বেলের আওয়াজ পেয়ে বাইরে দুঃসম্পর্কের এখ আত্মীয়কে দেখতে পান তিনি। দরজা খুলে দিতেই তার সঙ্গে ঘরে ঢোকে আরও দুজন।
অস্ত্র দেখিয়ে টাকা, গয়না, মূল্যবান সবকিছু দিয়ে দিতে বলে দুষ্কৃতীরা। কিন্তু রাজি হননি কৃষ্ণা মণ্ডল। এরপরই মহিলার দেহে এলোপাথাড়ি অস্ত্রের কোপ মারে দুষ্কৃতীরা। ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায় তাঁর দেহ।
কৃষ্ণা মণ্ডলের চিৎকারে ঘটনাস্থলে পৌছন স্থানীয় বাসিন্দারা। সুযোগ বুঝে দুই দুষ্কৃতী পালিয়ে গেলও দুঃসম্পর্কের আত্মীয় ওই দুষ্কৃতীকে আটক করে রাখেন কৃষ্ণা দেবী। পরে পুলিস গিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
গুরুতর জখম কৃষ্ণা মণ্ডলকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শরীরের একাধিক জায়গায় সেলাই পড়েছে তাঁর। রীতিমত পরিকল্পনা করে দিনের বেলায় এই হামলার ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকাবাসী। উঠছে পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগও।