নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দিলেই মিলবে চাকরি! ভাঁওতা পোস্টার ঘিরে বিভ্রান্তিতে বাঁকুড়ার চাকরীপ্রার্থীরা

নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা জমা করলেই নাকি মিলবে চাকরি। এমনই পোস্টারে চরম বিভ্রান্ত হলেন বাঁকুড়ার সিমলাপাল এলাকার প্রাথমিকে শিক্ষক হতে চাওয়া পরীক্ষার্থীরা। জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ সভাপতি জানিয়ে দিয়েছেন, এর সঙ্গে প্রাথমিকে নিয়োগের কোনও সম্পর্ক নেই।সিমলাপাল বাজারে গত কয়েকদিন ধরেই ছেড়ে গিয়েছে এই পোস্টার। কী লেখা রয়েছে ওই পোস্টারে? রয়েছে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট নাম্বার। ওই অ্যাকাউন্টে পাছ হাজার টাকা ফেললেই নাকি মিলবে টেটে সাফল্যের সার্টিফিকেট। আপার প্রাইমারিতে সাফল্যের জন্য নাকি দিতে হবে এক লক্ষ নব্বই হাজার টাকা। এখানেই শেষ নয়। নির্দিষ্ট স্লিপের মাধ্যমে প্রাথমিকের জন্য পঞ্চাশ টাকা আর আপার প্রাইমারির জন্য একশো টাকা জমা করতে বলা হয়েছে। টেটে আবেদনপত্রের সঙ্গে দেওয়া ফর্মের কাউন্টার পার্ট, ওই স্লিপ আর পরীক্ষার্থীর ছবি স্ক্যান করে একটি ই-মেল আইডিতে পাঠালেই নাকি কেল্লা ফতে। দেওয়া আছে একটি মোবাইল নম্বর। আর এতেই রীতিমতো বিভ্রান্ত অনেকেই।

Updated By: Jul 31, 2015, 04:45 PM IST
নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দিলেই মিলবে চাকরি! ভাঁওতা পোস্টার ঘিরে বিভ্রান্তিতে বাঁকুড়ার চাকরীপ্রার্থীরা

ব্যুরো: নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা জমা করলেই নাকি মিলবে চাকরি। এমনই পোস্টারে চরম বিভ্রান্ত হলেন বাঁকুড়ার সিমলাপাল এলাকার প্রাথমিকে শিক্ষক হতে চাওয়া পরীক্ষার্থীরা। জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ সভাপতি জানিয়ে দিয়েছেন, এর সঙ্গে প্রাথমিকে নিয়োগের কোনও সম্পর্ক নেই।সিমলাপাল বাজারে গত কয়েকদিন ধরেই ছেড়ে গিয়েছে এই পোস্টার। কী লেখা রয়েছে ওই পোস্টারে? রয়েছে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট নাম্বার। ওই অ্যাকাউন্টে পাছ হাজার টাকা ফেললেই নাকি মিলবে টেটে সাফল্যের সার্টিফিকেট। আপার প্রাইমারিতে সাফল্যের জন্য নাকি দিতে হবে এক লক্ষ নব্বই হাজার টাকা। এখানেই শেষ নয়। নির্দিষ্ট স্লিপের মাধ্যমে প্রাথমিকের জন্য পঞ্চাশ টাকা আর আপার প্রাইমারির জন্য একশো টাকা জমা করতে বলা হয়েছে। টেটে আবেদনপত্রের সঙ্গে দেওয়া ফর্মের কাউন্টার পার্ট, ওই স্লিপ আর পরীক্ষার্থীর ছবি স্ক্যান করে একটি ই-মেল আইডিতে পাঠালেই নাকি কেল্লা ফতে। দেওয়া আছে একটি মোবাইল নম্বর। আর এতেই রীতিমতো বিভ্রান্ত অনেকেই।

জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ সভাপতি বলছেন, এসবের সঙ্গে নিয়োগের কোনও সম্পর্ক নেই

কিন্তু, কে ছড়ালো এই বিভ্রান্তি? খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে সিমলাপাল ব্লকেরই চিন্ময় রায় নামে এক ব্যক্তি। এলাকার লক্ষ্মীসাগরে SBI-এর শাখায় তাঁর অ্যাকাউন্ট রয়েছে। চিন্ময় রায়ের বাড়ি সিমলাপালেরই খড়কি গ্রামে। তদন্তে বাঁকুড়া জেলা পুলিস।

 

.