ফের অসুস্থ দেবযানী, এবারের ঠাঁই সরকারি হাসপাতাল
ফের অসুস্থ দেবযানী মুখোপাধ্যায়। তবে চাপে পড়ে এবার আর বেসরকারি হাসপাতালে নয়, ভর্তি করা হয়েছে সরকারি হাসপাতাল এসএসকেএমে। যদিও আদালতের নির্দেশের পর এদিন দেবযানীকে কোথায় রাখা হবে তা নিয়ে তৈরি হয়েছিল রহস্য। বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দিতেই কী শেষ পর্যন্ত দেবযানীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হল পুলিসকে। এমন প্রশ্ন উঠছে। মঙ্গলবার সকালেই বারুইপুর আদালতে পেশ করা হয় সারদাকাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত দেবযানী মুখোপাধ্যায়কে। তাঁর আট দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। এরপরেই দেবযানী মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে নিউ টাউন থানার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় পুলিস। নিউ টাউন থানার লক আপে দুজনের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে সুদীপ্ত সেন এবং অরবিন্দ সিং চৌহানকে। প্রশ্ন উঠছে কেন তারপরেও নিউ টাউন থানায় নিয়ে আসা হল দেবযানীকে।
ফের অসুস্থ দেবযানী মুখোপাধ্যায়। তবে চাপে পড়ে এবার আর বেসরকারি হাসপাতালে নয়, ভর্তি করা হয়েছে সরকারি হাসপাতাল এসএসকেএমে। যদিও আদালতের নির্দেশের পর এদিন দেবযানীকে কোথায় রাখা হবে তা নিয়ে তৈরি হয়েছিল রহস্য। বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দিতেই কী শেষ পর্যন্ত দেবযানীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হল পুলিসকে। এমন প্রশ্ন উঠছে। মঙ্গলবার সকালেই বারুইপুর আদালতে পেশ করা হয় সারদাকাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত দেবযানী মুখোপাধ্যায়কে। তাঁর আট দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। এরপরেই দেবযানী মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে নিউ টাউন থানার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় পুলিস। নিউ টাউন থানার লক আপে দুজনের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে সুদীপ্ত সেন এবং অরবিন্দ সিং চৌহানকে। প্রশ্ন উঠছে কেন তারপরেও নিউ টাউন থানায় নিয়ে আসা হল দেবযানীকে।
নিউ টাউনে আনার পরই বা পুলিস কেন দেবযানীকে সোনারপুর থানায় নিয়ে যাওযার কথা জানায় তাও স্পষ্ট নয়। তারপরেই তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয থানার অনতিদূরে জিরলগাছা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। প্রাথমিক চিকিত্সরা পর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন চিকিত্সক। এরপর দেবযানীকে নিয়ে আসা হয় এসএসকেএমে। সেখানে তাঁকে ভর্তি করার সিদ্ধান্ত নেন চিকিত্সকেরা।
যদিও চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত এবার আর বেসরকারি নার্সিংহোমে নয়, ভর্তি করা হল সরকারি হাসপাতালে। কিন্তু এই ঘটনাতেও বেশকিছু রহস্য তৈরি হয়েছে। আর যে রহস্য পুলিসের ভূমিকা নিয়েই। কেন আদালত থেকে দেবযানীকে নিউটাউন থানায় নিয়ে আসা হয়েছিল। কেন তাঁকে ফের সোনারপুর থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন পুলিসকর্তারা। কেনই বা তাঁকে হঠাত্ চিকিত্সকের কাছে নিয়ে যাওয়া হল এবং শেষ পর্যন্ত ভর্তি করা হল এসএসকেএম হাসপাতালে।