দিনে কম্বল বিক্রেতা, রাতে দুঁদে ডাকাত
দিনের বেলায় সাধারণ কম্বল বিক্রেতা। রাত হলেই বেরিতে পড়ত আসল রূপ। একেকজন দুঁদে ডাকাত। শুধু বাড়ি-ঘরে হানা দেওয়াই নয়, বিভিন্ন ব্যাঙ্ক, এটিএমেও হানা দিত ডাকাত দল। এমনই একটি কুখ্যাত ডাকাতদলকে গ্রেফতার করল বাঁকুড়া জেলা পুলিস। ধরা পড়েছে ডাকাতদলের নয় সদস্যই। সবার বাড়ি উত্তরপ্রদেশে। ধৃতদের কাছ থেকে প্রচুর নগদ টাকা, গয়নাগাটি উদ্ধার হয়েছে। এছাড়াও মিলেছে বাড়ির দরজা ও তালা ভাঙার যন্ত্রপাতি। আজ খাতরা মহকুমা আদালতে তোলা হবে ধৃতদের।
ওয়েব ডেস্ক: দিনের বেলায় সাধারণ কম্বল বিক্রেতা। রাত হলেই বেরিতে পড়ত আসল রূপ। একেকজন দুঁদে ডাকাত। শুধু বাড়ি-ঘরে হানা দেওয়াই নয়, বিভিন্ন ব্যাঙ্ক, এটিএমেও হানা দিত ডাকাত দল। এমনই একটি কুখ্যাত ডাকাতদলকে গ্রেফতার করল বাঁকুড়া জেলা পুলিস। ধরা পড়েছে ডাকাতদলের নয় সদস্যই। সবার বাড়ি উত্তরপ্রদেশে। ধৃতদের কাছ থেকে প্রচুর নগদ টাকা, গয়নাগাটি উদ্ধার হয়েছে। এছাড়াও মিলেছে বাড়ির দরজা ও তালা ভাঙার যন্ত্রপাতি। আজ খাতরা মহকুমা আদালতে তোলা হবে ধৃতদের।
এদিকে, মর্নিং ওয়াকে বেরিয়ে ছিনতাইবাজদের খপ্পরে মহিলা। অভিযোগ, শ্লীলতাহানিরও চেষ্টা হয়। তবে ভয় না পেয়ে, নিজেই সাহস করে দুষ্কৃতীদের হাত থেকে পালিয়ে যান তিনি। শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনের এই ঘটনা, আরও একবার সেখানকার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিল। অভিযোগ, প্রথমে ভয় দেখিয়ে তাঁর কাছে যা আছে, তা বের করতে বলে দুষ্কৃতীরা। গার্ডেনে জঙ্গলের আড়ালে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয় তাঁকে। কোনওমতে হাত ছাড়িয়ে পালান ওই মহিলা। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছয় বোটানিক্যাল গার্ডেন থানার পুলিস। সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। এর আগে ধর্ষণেরও ঘটনা ঘটে এই বোটানিক্যাল গার্ডেনে। এরপরও কী করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এত ঢিলেঢালা? প্রশ্ন স্থানীয়দের।