অনুব্রত আছেন অনুব্রততেই
পঞ্চায়েত ভোটে দলীয় কর্মী সভায় রীতিমত হুমকি দিয়েছিলেন বীরভূমের তৃণমূল কংগ্রেস জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। ঘটনায় অনুব্রত মণ্ডলের নামে থানায় এফআইআরও দায়ের করা হয়। কিন্তু তারপরও দমেননি অনুব্রত মণ্ডল। এবার পুরভোটের আগে ফের একবার হুমকির সুর তাঁর গলায়। গোটা ঘটনার রিপোর্ট পেয়ে এবার অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে জেলাশাসককে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
পঞ্চায়েত ভোটে দলীয় কর্মী সভায় রীতিমত হুমকি দিয়েছিলেন বীরভূমের তৃণমূল কংগ্রেস জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। ঘটনায় অনুব্রত মণ্ডলের নামে থানায় এফআইআরও দায়ের করা হয়। কিন্তু তারপরও দমেননি অনুব্রত মণ্ডল। এবার পুরভোটের আগে ফের একবার হুমকির সুর তাঁর গলায়। গোটা ঘটনার রিপোর্ট পেয়ে এবার অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে জেলাশাসককে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
পঞ্চায়েত ভোটের আগেও হুমকির সুর শোনা গিয়েছিল বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতির গলায়। সেই সময় বীরভূমের জেলা সভাপতির অজুহাত ছিল, সো স্লিপ অফ টাঙ। গত ৮ অগাস্ট দুবরাজপুর পুরসভার অনুষ্ঠান ভবনে ফের একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটালেন অনুব্রত মণ্ডল। ঘটনার পরই ওই বৈঠকের সিডি জোগাড় করে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর মঙ্গলবার কমিশনের পক্ষ থেকে জেলাশাসক এবং জেলা পুলিস সুপারকে চিঠি পাঠিয়ে অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেয় কমিশন। যদিও এর আগেও বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে একাধিক বার সর্তক করা হয়েছে অনুব্রত মণ্ডলকে। তবে দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে পাশে পেয়ে একটুও বদলাননি অনুব্রত মণ্ডল। তাই এবারের চিঠি কতখানি প্রভাব ফেলবে, প্রশ্ন উঠছে তা নিয়েই।