কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে তিনটে পরিত্যক্ত বিমান, মালিকের খোঁজে হন্যে কর্তৃপক্ষ
এ যেন একের বদলে তিন। মালয়েশিয়ার বিমান MH370-র হদিশ মিলছে না। সেই মালয়েশিয়া বিমানবন্দরে ঘটে গেল এক অদ্ভূত কাণ্ড। কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে তিনটে বোয়িং ৭৪৭ বিমানকে দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু বিমানগুলি কোথা থেকে এল, কেই বা মালিক, কীভাবে এল তা কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছে না বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এই তিনটি বিমানের মালিকের খোঁজ করে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপনও দেওয়া হয়। নিরুদ্দেশ সম্পর্কিত ঘোষণার আদলে বিমানের মালিককে খুঁজতে চেয়ে এই বিজ্ঞাপনে লেখা হয়, ''এই নোটিশের ১৪দিনের মধ্যে উপযুক্ত প্রমাণ নিয়ে কেউ যদি তিনটি বিমানের মালিকানা দাবি না করেন তাহলে এগুলি মালয়েশিয়া সরকারের নিয়ম মেনে বিক্রি করে দেওয়া হবে।
ওয়েব ডেস্ক: এ যেন একের বদলে তিন। মালয়েশিয়ার বিমান MH370-র হদিশ মিলছে না। সেই মালয়েশিয়া বিমানবন্দরে ঘটে গেল এক অদ্ভূত কাণ্ড। কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে তিনটে বোয়িং ৭৪৭ বিমানকে দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু বিমানগুলি কোথা থেকে এল, কেই বা মালিক, কীভাবে এল তা কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছে না বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এই তিনটি বিমানের মালিকের খোঁজ করে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপনও দেওয়া হয়। নিরুদ্দেশ সম্পর্কিত ঘোষণার আদলে বিমানের মালিককে খুঁজতে চেয়ে এই বিজ্ঞাপনে লেখা হয়, ''এই নোটিশের ১৪দিনের মধ্যে উপযুক্ত প্রমাণ নিয়ে কেউ যদি তিনটি বিমানের মালিকানা দাবি না করেন তাহলে এগুলি মালয়েশিয়া সরকারের নিয়ম মেনে বিক্রি করে দেওয়া হবে।
("If you fail to collect the aircraft within 14 days of the date of this notice, we reserve the right to sell or otherwise dispose of the aircraft" under Malaysian regulations, said the ad which ran in Monday`s edition of The Star.)
মালয়েশিয়া বিমানবন্দরের জেনারেল ম্যানেজার জাইনল মহম্মদ এশা বিষ্ময়প্রকাশ করে বলেন, 'বুঝতে পারছি না কেন এই তিনটে বিমানের কেউ মালিকানা দাবি করেছেন না।'এরপর তিনি জানান বিমানগুলির মালিকের কাছ থেকে পার্কিং, ল্যান্ডিং সহ বেশ কিছু চার্জ নেওয়া হবে। ১৯৯০ সালে এইরকমই একটা ঘটনা ঘটেছিল। এক পরিত্যক্ত বিমান পাওয়া গিয়েছিল কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে। মালিককে খুঁজে না পেয়ে পরে ওই বিমানটি রেস্তোরাঁয় পরিণত করা হয়।