সাম্বার জনপ্রিয়তায় থাবা বসিয়েছে জাপান
সাম্বার জনপ্রিয়তায় থাবা বসিয়েছে জাপান। পঁয়ত্রিশ বছরে পা দিল টোকিওর সাম্বা উত্সব। নাচে-গানে জমজমাট আসাকুসার রাস্তা। বৃষ্টিকে উপেক্ষা করেই সাম্বা শিল্পীদের তালে পা মেলাল সুর্যোদয়ের দেশ।
ওয়েব ডেস্ক: সাম্বার জনপ্রিয়তায় থাবা বসিয়েছে জাপান। পঁয়ত্রিশ বছরে পা দিল টোকিওর সাম্বা উত্সব। নাচে-গানে জমজমাট আসাকুসার রাস্তা। বৃষ্টিকে উপেক্ষা করেই সাম্বা শিল্পীদের তালে পা মেলাল সুর্যোদয়ের দেশ।
সেই চেনা ছন্দ। সেই চেনা উন্মাদনা। সেই চেনা পরিবেশ। ফারাক শুধু দেশের। রিও নয়। এ ছবি জাপানের। উনিশশো একাশি সাল থেকে সুর্যোদয়ের দেশে আয়োজিত হচ্ছে সাম্বা উত্সব। ব্যতিক্রম শুধু দুহাজার এগারো সাল। সেবছর বিধ্বংসী ভূমিকম্প এবং সুনামি আছড়ে পড়েছিল জাপানে। বন্ধ ছিল সাম্বা উত্সব। এবছর দুর্যোগ উপেক্ষা করেই সাম্বায় মাতল টোকিওবাসী।
আরও পড়ুন- মিউজিয়ামে ভিয়েতনাম যুদ্ধের অস্ত্র
সাম্বায় উত্সব উপলক্ষে আসাকুসায় ভিড় করেছিলেন প্রায় ৫ লক্ষ মানুষ। তাঁদেরই একজন বললেন, "আমি ওদের নাচ দেখছি এবং খুব হিংসে হচ্ছে ওদের স্টাইল দেখে। আমার বয়স কম থাকলে আমিও ওদের মত নাচতে পারতাম।"
আবার মিতসুকো হারায়ামার মতে, "দারুন লাগছে। কিন্তু আমি আসল সাম্বা দেখতে চাই। যেটা ব্রাজিলে হয়ে থাকে। তবে এটাও খারাপ না। আমরা খুব মজা করছি।"
আরও পড়ুন- লাইব্রেরিতে পর্ণ দেখায় বন্ধ হচ্ছে ওয়াই-ফাই পরিষেবা
রাজনৈতিক ভাবে ব্রাজিলের সঙ্গে টোকিওর সম্পর্ক খুব ভাল। প্রায় পনেরো লক্ষ জাপানির বাস ব্রাজিলে।দুই দেশের সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনও গভীর। সেকরাণেই সাম্বার ছায়া টোকিওতেও।