জেনে নিন কোন দেশে ধর্ষণের কী সাজা!

প্রতিটি দেশে, প্রতিটি সমাজে প্রতিটি ব্যবস্থায় ধর্ষণকে সবথেকে বড় এবং ঘৃণ্য অপরাধ বলে ধরে নেওয়া হয়। শুধু ধরে নেওয়াই বলব না, ধর্ষণের বিরুদ্ধে শাস্তির বিধানও তেমনভাবেই ঠিক করা হয়। কোথাও কোথাও আবার এই বিষয়টিকে সামাজিক ব্যধি বলেও ধরে নেওয়া হয়। এই শাস্তির ফলে নিগৃহীতার জীবনেও নেমে আসে নানা ধরনের বাধা। অনেক সমাজেই এখনও তাদেরকেএই দোষী বলেই ধরে নেওয়া হয়।

Updated By: Aug 6, 2016, 05:40 PM IST
জেনে নিন কোন দেশে ধর্ষণের কী সাজা!
ছবিটি প্রতীকী

ওয়েব ডেস্ক : প্রতিটি দেশে, প্রতিটি সমাজে প্রতিটি ব্যবস্থায় ধর্ষণকে সবথেকে বড় এবং ঘৃণ্য অপরাধ বলে ধরে নেওয়া হয়। শুধু ধরে নেওয়াই বলব না, ধর্ষণের বিরুদ্ধে শাস্তির বিধানও তেমনভাবেই ঠিক করা হয়। কোথাও কোথাও আবার এই বিষয়টিকে সামাজিক ব্যধি বলেও ধরে নেওয়া হয়। এই শাস্তির ফলে নিগৃহীতার জীবনেও নেমে আসে নানা ধরনের বাধা। অনেক সমাজেই এখনও তাদেরকেএই দোষী বলেই ধরে নেওয়া হয়।

তবে, জানেন বিশ্বে এমন কতগুলি দেশ আছে যেখানে ধর্ষণের সাজা মারাত্মক। আসুন দেখেনি সেখানে কেমন সাজা দেওয়া হয়-

 

চিন- কমিউনিজিমে বিশ্বাসী এই দেশটিতে ধর্ষণের সাজা শুধুমাত্র মৃত্যুদণ্ডই। ধর্ষণ প্রমাণ হলেই আর কোনও সাজা নয়, সরাসরি মৃত্যুদণ্ড। আর তা কার্যকর করা হয় অত্যন্ত দ্রুত।

 

ইরান- হয় ফাঁসি, না হয় সোজাসুজি গুলি। এভাবেই এদেশে শাস্তি দেওয়া হয় ধর্ষককে। কারণ তারা মনে করে, দোষী ধর্ষিতা নন, ধর্ষকই এই কাজে আসল দোষী।

 

আফগানিস্থান- এই দেশটির কথা উঠলেই মনে পরে তালিবানী শাসন। কিন্তু, অদ্ভুত বিষয় আফগানিস্থানে ধর্ষণের হার অত্যন্ত কম। তবে, সেখানে ধর্ষণের সাজা শুনলে আপনিও আঁতকে উঠবেন। কারণ, ধর্ষণ করে ধরা পড়লে সোজা মাথায় গুলি করে মারা হয় ধর্ষককে।

 

ফ্রান্স- নির্যাতিতার শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে ধর্ষকের সাজা ঠিক করা হয় এখানে। তবে, ধরা পড়ার পর এবং অপরাধ প্রমাণিত হলে কমপক্ষে ১৫ বছরের জেল। অপরাধ গুরুতর হলে তা বেড়ে হতে পারে ৩০ বছরও।

 

উত্তর কোরিয়া- এদেশে ধর্ষণের সাজা শুধুই মৃত্যুদণ্ড। অভিযোগ, গ্রেফতার আর তারপর অভিযোগ প্রমাণ হলে গুলি করে হত্যা করা হয় ধর্ষককে।

 

সৌদি আরব- এখানেও ধর্ষণের সাজা ভয়ঙ্কর। ধর্ষককে প্রকাশ্যেই পিটিয়ে মারা হয় এদেশে। আর তাই এখানেও ধর্ষণের সংখ্যা অনেকটাই কম। 

.