শুনেছেন! রাজকুমারীর মুখে প্রথম কথা ফুটল
খুদে মুখে-আধো বুলি। শুনলেই মুখে চলে আসে, HOW SWEET! শব্দের হয়ত মানেই নেই। তবু খাসা। রাজাই হোক বা ফকির, সবার ঘরে এ'ছবি এক। এক আনন্দ, এক খুশি। ব্রিটেনে রাজপরিবারেও এখন সেই আনন্দের ঢেউ। সৌজন্যে শার্লট।
ওয়েব ডেস্ক: খুদে মুখে-আধো বুলি। শুনলেই মুখে চলে আসে, HOW SWEET! শব্দের হয়ত মানেই নেই। তবু খাসা। রাজাই হোক বা ফকির, সবার ঘরে এ'ছবি এক। এক আনন্দ, এক খুশি। ব্রিটেনে রাজপরিবারেও এখন সেই আনন্দের ঢেউ। সৌজন্যে শার্লট।
আরও পড়ুন- প্রভুভক্ত গাড়িই বাঁচিয়ে দিল প্রাণ
শার্লটের খেলা..সঙ্গে জর্জ
দে ছুট।.... এধার থেকে ওধার। ভাবখানা এমন, যেন ছোট্ট ছোট্ট পায়ে চলতে চলতে ঠিক পৌছে যাবই।...আবার কখনও বাবা-মায়ের কোলে চড়ে দেদার মস্তি। প্রিন্সেস শার্লটকে পায় কে? সঙ্গী আবার দাদা জর্জ। দুজনই একে অপরের দুষ্টুমির দোসর।
উইলিয়াম-কেটের সপ্তাহব্যাপী কানাডা সফর, বহু দিক দিয়েই স্পেশাল। তবে সবচেয়ে স্পেশাল বোধহয় শার্লটের জন্য। রাজকুমারীর মুখে প্রথম কথা ফুটল এই সফরেই। সে শব্দ, পপ। মানে অবশ্য সেই বুঝবে। বাবাকে আদরের ডাক, নাকি কাউকে বকাঝকা!
কে জানে?
অষ্টপ্রহর মিডিয়া অ্যাটেনশনের মাঝেও, বিন্দাস লিটল প্রিন্সেস। রয়্যাল কাপলের জন্য এখানে সব ব্যবস্থাপনাই ছিল রাজকীয়। এর মাঝে নৌকোবিহারও হয়ে গিয়েছে। একের পর এক পার্টি তো জলভাত। কিন্তু জর্জ-শার্লটের কী হবে! বড়দের ব্যাপারস্যাপারে তারা যাতে বোর না হয়, সেদিকেও কিন্তু ছিল বিশেষ নজর।
এক বছরের শার্লট আর তিন বছরের জর্জ। দুজনেরই তাই মস্তিতে কোনও খামতি ছিল না।