একই ভূতকে দেখেছেন সবাই! লোকে এখন দিনে দুপুরেও বিশ্বাস করে বলছে, হ্যাঁ ভূত আছে!

ভূত আছে নাকি নেই? কেউ বলেন আছে। কেউ বলেন নেই। আর একদল দিনের বেলায় সবার সামনে বলেন নেই। কিন্তু রাতের বেলায় তিনিই যখন একা বাড়িতে থাকেন, তখন তো ভূত নিশ্চয়ই আছে বলে তিনি বিশ্বাস করেন। আসলে ভূতও অনেকটা ঈশ্বরের সংজ্ঞার মতো। ঈশ্বর সম্পর্কে বলা হয় - বিপদে পড়লে যাকে সবার আগে মনে পড়ে তিনিই ঈশ্বর। আর ভূতের ক্ষেত্রে বলা যায়, যখন আপনি একা থাকেন, তখন যে জিনিসটার জন্য হঠাত্‍ আপনার শরীরে রক্তের চোরা স্রোত বয়ে যায়, সেটাই ভূত।

Updated By: Apr 14, 2016, 03:58 PM IST
 একই ভূতকে দেখেছেন সবাই! লোকে এখন দিনে দুপুরেও বিশ্বাস করে বলছে, হ্যাঁ ভূত আছে!

ওয়েব ডেস্ক: ভূত আছে নাকি নেই? কেউ বলেন আছে। কেউ বলেন নেই। আর একদল দিনের বেলায় সবার সামনে বলেন নেই। কিন্তু রাতের বেলায় তিনিই যখন একা বাড়িতে থাকেন, তখন তো ভূত নিশ্চয়ই আছে বলে তিনি বিশ্বাস করেন। আসলে ভূতও অনেকটা ঈশ্বরের সংজ্ঞার মতো। ঈশ্বর সম্পর্কে বলা হয় - বিপদে পড়লে যাকে সবার আগে মনে পড়ে তিনিই ঈশ্বর। আর ভূতের ক্ষেত্রে বলা যায়, যখন আপনি একা থাকেন, তখন যে জিনিসটার জন্য হঠাত্‍ আপনার শরীরে রক্তের চোরা স্রোত বয়ে যায়, সেটাই ভূত।

এবার সেই ভূতের ছবি পাওয়া গেল। ভাবছেন, এমন তো অনেক সময়ই হয় আজকাল। ফটোশপে করা সব 'সাজানো ঘটনা'। কিন্তু এই ভূতের থবরটা একটু অন্যরকম। আগে আরও একবার ছবিটা দেখে নিন। দেওয়ালের সামনে দেখুন আবছাভাবে একটি লোক দাঁড়িয়ে রয়েছেন। এই ছবিটি তুলেছেন একজন। কিন্তু এই ছবিটি যে ঘরটায় তোলা হয়েছে, সেই বাড়ি এবং ঘরটায় গিয়েছেন অনেক মানুষ। এবং, তারা সবাই এই বিষয়টা জানেন এবং স্বীকার করেছেন। এবং দেখেছেনও ওই ভূতকে!

এই ছবিটা তোলা হয়েছে লন্ডন থেকে দূরে একটি সাড়ে ছশো বছরের পুরোনো বাড়িতে। এই বাড়িতেই সম্ভাবত, পাহাড়াদারের চাকরি করতেন ভূত হিসেবে যাকে দেখা যাচ্ছে, তাঁকে। মৃত্যুর পরও তাঁর অশরীরী আত্মা এই বিড়িতে ঠায় দাঁড়িয়ে আছেন। মিকি গোকিউল এই ছবিটা তুলেছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে এই পরিতক্ত বাড়িটিতে ভূতের খোঁজ করেছিলেন। এই ঘরটি নাকি রাতের বেলায় হঠাত্‍ই ঠাণ্ডা হয়ে যায়। দরজা, জানলায় কচরমচর শব্দ হয়। আর আশেপাশে হাওয়ার গতিবেগ বেড়ে যায়। একই জিনিস ঘটার দাবি করেছেন অনেকেই।

মিকি বলেছেন, তিনি ওই আত্মার নাম এবং পরিচয় জানতে পেরেছেন দীর্ঘদিনের তদন্তের পর। কিন্তু তিনি এখনই এই বিষয়ে সবাইকে জানাতে নারাজ। সঠিক সময়ে তিনি সবাইকে জানিয়ে দেবেন। তিনি কী জানান, সেটা সময়ই বলবে। তবে উত্তর লন্ডনের অনেক মানুষই এখন দিনের বেলাতেও একবারে ঘাড় নাড়িয়ে বলছেন, হ্যাঁ, ভূত আছে।

.