মাথায় স্কার্ফ না থাকায় মিশেল ওবামার ছবি ব্লার করল সৌদির সরকারি টেলিভিশন
মার্কিন ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা রিয়াধে পা রাখতে না রাখতেই শুরু হয়ে গেল বিতর্ক। সৌদি আরবের নতুন রাজা সলমনের সঙ্গে ওবামা দম্পতির সাক্ষাতের ছবি সম্প্রচার করে সে দেশের সরকারি টেলিভিশন। কিন্তু, মাথায় স্কার্ফ না থাকায় মিশেল ওবামার ছবি ব্লার করে দেখানো হয় বলে দাবি করে মার্কিন সংবাদসংস্থা ব্লুমবার্গ নিউজ। এ নিয়ে ইউ টিউবে একটি ভিডিওও পোস্ট করা হয়। তবে, আমেরিকার সৌদি দূতাবাস এই খবর সত্যি নয় বলে পাল্টা দাবি করেছে।
রিয়াধ: মার্কিন ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা রিয়াধে পা রাখতে না রাখতেই শুরু হয়ে গেল বিতর্ক। সৌদি আরবের নতুন রাজা সলমনের সঙ্গে ওবামা দম্পতির সাক্ষাতের ছবি সম্প্রচার করে সে দেশের সরকারি টেলিভিশন। কিন্তু, মাথায় স্কার্ফ না থাকায় মিশেল ওবামার ছবি ব্লার করে দেখানো হয় বলে দাবি করে মার্কিন সংবাদসংস্থা ব্লুমবার্গ নিউজ। এ নিয়ে ইউ টিউবে একটি ভিডিওও পোস্ট করা হয়। তবে, আমেরিকার সৌদি দূতাবাস এই খবর সত্যি নয় বলে পাল্টা দাবি করেছে।
প্রসঙ্গত, সৌদি আরব পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেখানে মেয়েদের ড্রাইভিং নিষিদ্ধ। সে দেশে অভিভাবকের অনুমতি ব্যাতীত মহিলাদের জোটে না পরিচয় পত্র। সৌদিতে মহিলাদের হিজাব পরা বা অন্তত মাথায় স্কার্ফ পরাটা বাধ্যতামূলক।
মিশেল ওবামার মাথায় স্কার্ফ না থাকা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও এখন বিতর্কের ঝড়। কেউ কেউ 'যস্মিন দেশে যদাচার'-এর হুজুগ তুলে মিশেল ওবামার এই আচরণের নিন্দা করেছেন, অনেকেই আবার মার্কিন ফার্স্ট লেডিকে অভিবাদন জানিয়েছেন। এই মিশেল ওবামাই আবার ইন্দোনেশিয়াতে ২০১০ সালে ইস্তিকাল মসজিদে সফরকালে মাথা ঢাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।