ইতিহাসের সাক্ষী থাকল মায়ানমারের পার্লামেন্ট ভবন
ইতিহাসের সাক্ষী থাকল মায়ানমারের পার্লামেন্ট ভবন। প্রথমবারের জন্য সেখানে প্রবেশ করলেন নোবেল জয়ী আঙ সান সু কি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর দল এনএলডির অন্যান্য জয়ী সদস্যরা। তবে আইনসভার পঁচিশ শতাংশ আসন নিজেদের দখলে রেখেছিলেন সেনা শাসকরা। নভেম্বরে ঐতিহাসিক নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয় সুকির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমক্র্যাসি। তবে মার্চ মাস পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবেন প্রেসিডেন্ট থান সোয়াইন। তারপর প্রেসিডেন্টের কুর্সি দখল করবেন গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত সরকারের কোনও সদস্য। তবে এক বিদেশিকে বিয়ে করায়, সাংবিধানিক বাধায় প্রেসিডেন্টের কুর্সিতে বসতে পারবেন না সুকি। পরিবর্তে তাঁরই মনোনিত কেউ ওই পদে বসবেন। সেক্ষেত্রেও সেনাসাহির সম্মতি প্রয়োজন।
ওয়েব ডেস্ক: ইতিহাসের সাক্ষী থাকল মায়ানমারের পার্লামেন্ট ভবন। প্রথমবারের জন্য সেখানে প্রবেশ করলেন নোবেল জয়ী আঙ সান সু কি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর দল এনএলডির অন্যান্য জয়ী সদস্যরা। তবে আইনসভার পঁচিশ শতাংশ আসন নিজেদের দখলে রেখেছিলেন সেনা শাসকরা। নভেম্বরে ঐতিহাসিক নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয় সুকির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমক্র্যাসি। তবে মার্চ মাস পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবেন প্রেসিডেন্ট থান সোয়াইন। তারপর প্রেসিডেন্টের কুর্সি দখল করবেন গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত সরকারের কোনও সদস্য। তবে এক বিদেশিকে বিয়ে করায়, সাংবিধানিক বাধায় প্রেসিডেন্টের কুর্সিতে বসতে পারবেন না সুকি। পরিবর্তে তাঁরই মনোনিত কেউ ওই পদে বসবেন। সেক্ষেত্রেও সেনাসাহির সম্মতি প্রয়োজন।