শ্বাসরুদ্ধ হয়েই ফ্লয়েডের মৃত্যু, বিক্ষোভে অক্সিজেন জোগালো ময়নাতদন্তের রিপোর্ট
মিনিয়াপোলিসের হেনেপিন কাউন্টি ময়না তদন্ত থেকে সাফ জানা গেল হাঁটু দিয়ে ঘাড়ে চাপ দিয়ে ফ্লয়েডকে হত্যা করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: জর্জ ফ্লয়েড হত্যার বিচার চাই! এই দাবিতে প্রতিবাদে মেতেছে আমেরিকা থেকে গোটা বিশ্ব। শক্ত হাতে বিক্ষোভ আটকাতে গিয়েও বেগ পেতে হয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। প্রতিবাদ মিছিলে কেঁপে উঠেছে হোয়াইট হাউসও। প্রতিবাদের আগুনে জ্বলে উঠেছে পুলিসের গাড়ি, ভেঙেছে দোকানপাট। কৃষ্ণাঙ্গ নিরস্ত্র ফ্লয়েডকে হত্যাই করা হয়েছে। মেডিক্যাল পরীক্ষা থেকে পাকাপাকি কারণ মিলল। মিনিয়াপোলিসের হেনেপিন কাউন্টি ময়না তদন্ত থেকে সাফ জানা গেল হাঁটু দিয়ে ঘাড়ে চাপ দিয়ে ফ্লয়েডকে হত্যা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: লাদাখ সীমান্তে প্রায় যুযুধান চিন ও ভারত! বেজিংয়ের আগ্রাসনে ক্ষুব্ধ আমেরিকাবিবৃতিতে এ-ও বলা হয়েছে হাঁটু দিয়ে ঘাড়ে চাপ দেওয়ার ফলেই শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে ফ্লয়েডের। যা নরহত্যা। অর্থাৎ যে শ্বেতাঙ্গ পুলিস অফিসার ডেরেক শভিন, ফ্লয়েডের ঘাড়ে হাঁটু চেপে ধরেছিলেন, আর্তনাদের পরেও ফ্লয়েডের ঘাড় থেকে পা সরাননি, মৃত্যুর দায় তাঁর। ইতিমধ্যেই তাঁর বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ এসেছে। বরখাস্ত করা হয়েছে উপস্থিত তিন অন্য পুলিস কর্মীকেও। কিন্তু বর্ণবিদ্বেষের এই আন্দোলন আবারও উসকে দিল শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্ণাঙ্গ তরজাকে।