লাদাখ সীমান্তে প্রায় যুযুধান চিন ও ভারত! বেজিংয়ের আগ্রাসনে ক্ষুব্ধ আমেরিকা

মার্কিন বিদেশ সংক্রান্ত কমিটির প্রধান এলিয়ট অ্যাঙ্গেল সুর চড়ালেন 'চিনা আগ্রাসনের' বিরুদ্ধে।

Updated By: Jun 2, 2020, 10:27 AM IST
লাদাখ সীমান্তে প্রায় যুযুধান চিন ও ভারত! বেজিংয়ের আগ্রাসনে ক্ষুব্ধ আমেরিকা

নিজস্ব প্রতিবেদন: সীমানা নিয়ে সংশয় কাটেনি। লাদাখ সীমান্তে ৩৫০০ কিলোমিটার নিয়ে দ্বন্দ্বে রয়েছে ভারত ও চিন। দুই দেশই সীমান্ত কড়া নজরে রেখেছে। মজুত হয়েছে অত্যাধুনিক অস্ত্র। তারই মধ্যে লাদাখ সীমান্তে চিনের আগ্রাসন নীতির বিরোধিতা করে ভারতের পাশে দাঁড়ালো আমেরিকা। মার্কিন বিদেশ সংক্রান্ত কমিটির প্রধান এলিয়ট অ্যাঙ্গেল সুর চড়ালেন 'চিনা আগ্রাসনের' বিরুদ্ধে। অ্যাঙ্গেল সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, লাদাখ সীমান্তে চিনের আগ্রাসন নিয়ে তিনি খুব চিন্তিত। চিনের উচিত সঠিক নিয়ম মেনে ভারতের সঙ্গে কথা বলে সমস্যার সমাধান করা।

আরও পড়ুন: কৃষ্ণাঙ্গদের মরতে দিতে পারি না! করোনা ছাপিয়ে হোয়াইট হাউসের সামনে স্লোগান বিক্ষোভকারীদের

লাদাখ সীমান্ত নিয়ে উত্তেজনা ছড়ানোর পর থেকেই মে মাস থেকে সেখানে দুই দেশই অধিক পরিমাণে সেনা মজুত করেছে। হিমালয়ের সীমানা নিয়েই দ্বন্দ্বের দরুন ১৯৬২ সালে যুদ্ধ বেধেছিল দুই দেশের মধ্যে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল অগণিত। ফের আবার সীমানা নিয়েই সমস্যা। করোনাভাইরাসের উৎস নিয়ে অনেক  আগে থেকেই বিবাদ চলছে চিন ও আমেরিকার মধ্যে। জলপথেও মাঝে মাঝে চিনে ঢুকে পড়ছে মার্কিন নৌ সেনা। অর্থাৎ করোনাভাইরাসকে কেন্দ্র করে চিন ও আমেরিকার বাকযুদ্ধের প্রতিফলন যে পড়ছে, তা স্পষ্ট। চিনকে বিঁধতে এক চুলও জমি ছাড়তে নারাজ হোয়াইট হাউস। সেখানে মার্কিন আধিকারিকের এই বক্তব্য যে যথেষ্ট বার্তাবহ তা নিশ্চিত। তবে ভারত ও চিন, দুই দেশই এই বিষয়ে মার্কিন হস্তক্ষেপ চায়না। দুই দেশ নিজেদের মধ্যেই মেটাতে চায় বিবাদ।

.