উস্কানিমূলক মেসেজ নিয়ে চিন্তিত কেন্দ্র, দ্রুত পদক্ষেপের আশ্বাস হোয়াটস্যাপের

কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, "সরকার চায় হোয়াটস্যাপে মেসেজ ট্রেসিং-এর ব্যবস্থা চালু হোক। কোনও দেশদ্রোহী মেসেজ ছড়ানো বা সন্ত্রাস দমানোর ক্ষেত্রে মেসেজের উৎস জানা প্রয়োজন। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিক হোয়াটস্যাপ"।

Updated By: Jul 27, 2019, 07:16 PM IST
উস্কানিমূলক মেসেজ নিয়ে চিন্তিত কেন্দ্র, দ্রুত পদক্ষেপের আশ্বাস হোয়াটস্যাপের

নিজস্ব প্রতিবেদন : হোয়াটস্যাপে মেসেজ ট্রেসিং চালু করার নির্দেশ দিল মোদী সরকার। শুক্রবার কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, "সরকার চায় হোয়াটস্যাপে মেসেজ ট্রেসিং-এর ব্যবস্থা চালু হোক। কোনও দেশদ্রোহী মেসেজ ছড়ানো বা সন্ত্রাস দমানোর ক্ষেত্রে মেসেজের উৎস জানা প্রয়োজন। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিক হোয়াটস্যাপ"।

হোয়াটস্যাপের গ্লোবাল হেড উইল ক্যাথার্ট এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ করার আশ্বাস দিয়েছেন। পাশাপাশি হোয়াটস্যাপের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগগুলির বিষয়ে নজরদারি করার জন্য় এক আধিকারিক নিয়োগের কথা জানায় কেন্দ্রীয় সরকার। সে বিষয়েও কাজ শুরু হবে বলে জানান তিনি।

আরও পড়ুন : হ্যাঙ্গ করবে না ফোন, ২ জিবিরও কম RAM-এ খেলা যাবে PUBG!

এদিন রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, "আমি ওঁদের(হোয়াটস্যাপের আধিকারিকদের) জানিয়েছি যে কোনও মেসেজের উৎস খুঁজতে পারাটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। মেসেজ ট্রেস করা গেলে দেশদ্রোহী, উগ্রপন্থী ও সন্ত্রাসবাদীদের চিহ্নিতকরণের প্রক্রিয়া অনেক সহজ হবে"। 

ভারতে প্রায় ৪০কোটি ব্যক্তি হোয়াটস্যাপ ব্যবহার করে। এই বিপুল সংখ্যক ব্যবহারকারীর মেসেজ ট্রেস করার কোনও উপায় নেই। সংস্থার এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশানের  ফলে কোনওভাবেই কোনও মেসেজ ট্রেস করা সম্ভব নয়। কোনও উস্কানিমূলক মেসেজের প্রেরক খুঁজতে তাই সমস্যায় পড়ে প্রশাসন। এর ফলে দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে জানান কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী।  তিনি বলেন, "এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন হোয়াটস্যাপের এক কর্তা"। 

.