অফিসিয়ালি মৃত জি টক
আজ থেকে অফিসিয়ালি মৃত্যু হল গুগল টক বা জি টকের। ইন্টারনেট জায়ান্ট গুগলের ইন্সট্যান্ট মেসেজিং সার্ভিস ৯ বছর বয়সী জিটকের মৃত্যু পরোয়াণা গত ১৬ ডিসেম্বর ঘোষণা করে দিয়েছিলেন গুগলের ভয়েস ও হ্যাংআউটের প্রোডাক্ট ম্যানেজার ময়ূর কামাট। জি টকের বদলে এখন গুগলের মেসিজিং সার্ভিসের পুরোটাই চলবে হ্যাংআউটের মাধ্যমে। ২০১৩ সাল থেকে জিটকের পাশাপাশিই অবস্থান শুরু হ্যাংআউটের। আর ঠিক দু'বছরের মধ্যে জি টককে হঠিয়ে এখন গুগলের মেসিজিং সার্ভিসে একমাত্র হ্যাংআউটের আধিপত্য।
ওয়েব ডেস্ক: আজ থেকে অফিসিয়ালি মৃত্যু হল গুগল টক বা জি টকের। ইন্টারনেট জায়ান্ট গুগলের ইন্সট্যান্ট মেসেজিং সার্ভিস ৯ বছর বয়সী জিটকের মৃত্যু পরোয়ানা গত ১৬ ডিসেম্বর ঘোষণা করে দিয়েছিলেন গুগলের ভয়েস ও হ্যাংআউটের প্রোডাক্ট ম্যানেজার ময়ূর কামাট। জি টকের বদলে এখন গুগলের মেসিজিং সার্ভিসের পুরোটাই চলবে হ্যাংআউটের মাধ্যমে। ২০১৩ সাল থেকে জিটকের পাশাপাশিই অবস্থান শুরু হ্যাংআউটের। আর ঠিক দু'বছরের মধ্যে জি টককে হঠিয়ে এখন গুগলের মেসিজিং সার্ভিসে একমাত্র হ্যাংআউটের আধিপত্য।
জি টকের মৃত্যু সংবাদ ঘোষণা করতে একটি মাত্র ব্লগ পোস্ট লেগেছিল ময়ূরের। যদিও অফিসিয়ালি জিটকের মৃত্যু হয়েছে, বেশ কিছু থার্ড পার্টি যেমন Jitsi, Psi, Instantbird, Miranda IM সহ আরও বেশ কিছু অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে জিটক এখনও ব্যবহার করা যাবে। তবে গুগলের তরফ থেকে ইউসারদের একটি ইমেল করে জানানো হয়েছে ''দয়া করে মনে রাখবেন এগুলি একটাও গুগলের প্রোডাক্ট নয়। গুগলের অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সাইন ইন করার সময় সতর্ক থাকবেন।''
হ্যাংআউটে কিন্তু অনুপস্থিত থাকবে গুগল টকের বেশ কিছু ফিচার। যেমন 'অদৃশ্য' (ইনভিসিবল মোড) হয়ে চ্যাট করার যে মজা জি টকে পাওয়া যেত, সেই মজা থেকে এবার বঞ্চিত হতে হবে ইউসারদের। জি টকের মাধ্যমে ফাইল শেয়ার করাও অনেক সুবিধা জনক ছিল।