ভিড় কমাতে নয়া উদ্যোগ, শপিং মলে ঢুকতে দিতে হবে ১০০ টাকা এন্ট্রি ফি
শপিং মল মানে শুধুই কি বাজার করা! উইনডো শপিংয়ের জন্যও কম লোক ভিড় জমান না । আর এই ভিড় সামাল দিতেই অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে শপিংমল। মলে ঢুকতে হলে দিতে হচ্ছে মাথা পিছু ১০০ টাকা।
নিজস্ব প্রতিবেদন: আনলকড শপিং মল। সামাজিক দূরত্বের কড়াকড়ির মধ্যেই ঝাঁপ খুলল কলকাতা ও জেলার শপিং মলগুলি। লোকসংখ্যা কমাতে অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে একাধিক শপিং মল। লোকের ভিড় কমাতে নরেন্দ্রপুর, আসানসোলের মলগুলোতে রীতিমতো টিকিটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মলে ঢুকতেই দিতে হবে ১০০ টাকা!
শপিং মল মানে শুধুই কি বাজার করা! উইনডো শপিংয়ের জন্যও কম লোক ভিড় জমান না । আর এই ভিড় সামাল দিতেই অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে শপিংমল। মলে ঢুকতে হলে দিতে হচ্ছে মাথা পিছু ১০০ টাকা। কুপনের পাশাপাশি মানতে হচ্ছে স্যানিটাইজেশন, সোশ্যাল ডিসট্যান্সের সব নিয়ম।
আর কী কী সতর্কতা
মলে ঢোকার আগে প্রতিটি কাস্টমার ও তাঁদের গাড়িগুলিকে স্যানিটাইজ করা হচ্ছে। থার্মাল গান দিয়ে মাপা হচ্ছে তাপমাত্রা।
লিফটে ৩ জনের বেশি উঠতে দেওয়া হচ্ছে না।
মলের সর্বত্র সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পোস্টার লাগানো হয়েছে।
এক্সেলেটরে ওঠার সময় সকলে যাতে দুরত্ব বজায় রাখেন তার জন্য নির্দিষ্ট দুরত্ব বজায় রেখে দেওয়া হয়েছে হলুদ সিম্বল।
প্রতিনিয়ত স্যানিটাইজ করা হচ্ছে সর্বত্র।
মলের কর্মীদের নিয়মিত কোভিড টেস্ট করা হচ্ছে। করোনা মুক্ত কর্মীরা হাতে সবুজ ব্যান্ড পরে রয়েছেন।
শুধু শহরে নয়, জেলাতেও একই ছবি
শিলিগুড়ি
সোশ্যাল ডিসট্যান্সের কড়াকড়িমেনে দরজা খুলল শিলিগুড়ির শপিংমলগুলি। প্রাথমিক পর্যায়ে ৫০ শতাংশ কর্মী নিয়েই শুরু হয়েছে কাজ। পরিস্থিতি বুধে সব কর্মীকে নিয়ে শুরু হবে কাজ। আপাতত মল জুড়ে চূড়ান্ত সতর্কতা
হাওড়া
প্রায় আড়াই মাস পর দরজা খুলল হাওড়ার শপিংমলগুলি। দূরত্বের কড়াকড়িতে এস্কালেটরে এক সঙ্গে দুজনের ওঠা মানা! রয়েছে থার্মাল স্ক্রিনিং। অল্প হলেও আসছেন ক্রেতারা
দুর্গাপুর
সব নিময় মেনে দরজা শপিং মল খুলে গেল দুর্গাপুরের শপিং মল। শিশু বা বৃদ্ধদের মলে ঢোকার ক্ষেত্রে মানা হচ্ছে বিধি নিষেধ।
বেশিরভাগে মলে মাল্টিপ্লেক্স , ফুডকোর্ট, গেমজোনের মতো বিনোদনের অংশগুলি এখনও বন্ধ । ফলে আপাতত শুধু কেনাকাটাই চলবে মলে।