World's largest temple: বিশ্বের বৃহত্তম মন্দির বাংলায়, ১০ অজানা কথার সন্ধান
আগ্রার তাজমহল বা ভ্যাটিকানের সেন্ট পলস ক্যাথিড্রালের থেকেও আয়তনে বড়ো হবে মন্দির
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: কাউন্টডাউন শেষের পথে। বিশ্বের বৃহত্তম মন্দির পেতে চলেছে বাংলা। ২০০৯ সাল থেকে নদিয়ার মায়াপুরে ইসকনের সদর দফতরে চলছে মন্দির নির্মাণের কাজ। ২০১৬-তেই প্রকল্প সম্পূর্ণ হওয়ার কথা। কোভিডের জন্য পিছিয়েছে নির্মাণকার্য। সব ঠিক থাকলে, ২০২৩ এর জুলাই বা আগস্টেই খুলে দেওয়া হতে পারে দর্শনার্থীদের জন্য। ৭০০-একর জুড়ে নির্মিত কমপ্লেক্সটি হবে বিশ্বের বৃহত্তম মন্দির। বর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ মন্দির হল কম্বোডিয়ার আঙ্কোরভাট।
আরও পড়ুন: Scorpio Venom: বিষ বেচেই কোটিপতি! কৃষকের সঙ্গী কাঁকড়াবিছে
জানা যাচ্ছে, মায়াপুরের নবনির্মিত মন্দিরে একসঙ্গে দশ হাজার ভক্ত শ্রীকৃষ্ণের দর্শন নিতে পারবেন। বৈদিক প্ল্যানেটোরিয়ামে থাকছে ইনস্টিটিউট অফ বেদিক কসমোলজি বিভাগ। এখানে শ্রীকৃষ্ণের ভার্চুয়ালি দর্শনও করা যাবে। মহাজাগতিক সৃষ্টি নিয়ে নানান প্রদর্শনীও থাকবে এখানে।
বৃহত্তম এই মন্দিরের থাকছে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য। বিশ্বের আর পাঁচটা ধর্মীয় সৌধের থেকে বৃহত্তম চূড়া থাকবে এই মন্দিরে। আগ্রার তাজমহল বা ভ্যাটিকানের সেন্ট পলস ক্যাথিড্রালের থেকেও আয়তনে বড়ো হবে মন্দির। নির্মাণে খরচ প্রায় ১০ কোটি টাকা। মেঝেতে একসঙ্গে ১০ হাজার পুণ্যার্থী শ্রীকৃষ্ণের সামনে প্রার্থনা করতে পারবেন। মন্দির সাজাতে টাইলস আনা হয়েছে রাজস্থানের ধোলপুরের পাশাপাশি ভিয়েতনাম, ফ্রান্স ও দক্ষিণ আমেরিকা থেকে। ৩৫০ ফুট উঁচু এই মন্দিরে থাকছে ১৪টি লিফট। মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা, বিশ্বের সর্ববৃহৎ মন্দির হতে চলেছে বাংলার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ।