বাংলার মুকুটে নতুন পালক, আন্তর্জাতিক স্তরে রেকর্ড পড়ুয়াদের! শুভেচ্ছা মমতার
National Council of Educational Research and Training (NCERT)-এর সমীক্ষা বলছে দেশের মধ্যে এই মাপকাঠিতে সবার প্রথমে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পড়ুয়ারা। আর এই গর্বের মুহূর্তের কথা শেয়ার করে টুইট করলেন উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী। রিপোর্টটি প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বাংলার মুকুটে নয়া পালক। আন্তর্জাতিক স্তরে ফের একবার সেরার শিরোপা পেল বাংলার পড়ুয়ারা। সে কারণেই ট্যুইট করে শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি লিখেছেন, 'অত্যন্ত আনন্দ এবং গর্বের সঙ্গে জানাচ্ছি, দেশের মধ্যে ফের এক নম্বর স্থান অধিকার করেছে বাংলা। আন্তর্জাতিক স্তরে ন্যূনতম দক্ষতার মাপকাঠিকে ছাপিয়ে গিয়েছে বাংলার ছাত্রছাত্রীরা। দেশের মধ্যে এই দক্ষতার তালিকায় সেরা এ রাজ্যের পড়ুয়ারা। এক অনন্য নজির গড়েছে তারা। সমস্ত পড়ুয়া, তাদের অভিভাবক এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আমার আন্তরিক অভিনন্দন।' National Council of Educational Research and Training (NCERT)-এর সমীক্ষা বলছে দেশের মধ্যে এই মাপকাঠিতে সবার প্রথমে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পড়ুয়ারা। আর এই গর্বের মুহূর্তের কথা শেয়ার করে টুইট করলেন উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন, Coal Scam: কয়লাকাণ্ডে সিজিওতে মেনকা, পাল্টা ইডির বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলাও
It gives me great joy and fills my heart with pride to announce that
West Bengal has ranked # 1 among all states in the country, in terms of students performing at or above the Global Minimum Proficiency level on the benchmark of foundational numeracy.
(1/2)— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) September 11, 2022
জানা গিয়েছে, এই সমীক্ষা করেছে NCERT। রিপোর্টটি প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক। উল্লেখ্য, রাজ্যে শিক্ষার অগ্রগতির জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার বেশ কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের তফসিলি জাতি ও আদিবাসী পড়ুয়াদের জন্য বিশেষ স্কলারশিপের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, এর পাশাপাশি নারী শিক্ষার বিকাশের জন্য কন্যাশ্রী প্রকল্প ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক স্তরের খ্যাতি পেয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শিক্ষা মন্ত্রকের নিপুন ভারত প্রকল্পের অধীনে পরিচালিত এই সমীক্ষার লক্ষ্য ছিল ক্লাস-3-এর শিক্ষার্থীদের ভাষা এবং সংখ্যায় প্রাথমিক শিক্ষার স্তর বোঝা এবং সেই অনুযায়ী হস্তক্ষেপ তৈরি করা। এর আগেও করোনাকালে পড়ুয়াদের সাহায্যে ভাল কাজ, শিক্ষার বিস্তারে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে কারণেই স্বীকৃতি পেয়েছে রাজ্যের শিক্ষাদফতর। রাজ্যের মুকুটে নতুন পালক হিসেবে যুক্ত হয়েছে আন্তর্জাতিক পুরস্কার ‘স্কচ’ (SKOCH)। স্কচ গোল্ডেন পুরস্কার পায় রাজ্যের স্কুলশিক্ষা ও উচ্চশিক্ষা – দুটি বিভাগই।
আরও পড়ুন, Coal Scam: নোটিস নাটক! বিভ্রান্তিতে মধ্যরাতে হাজিরা, সময় পাল্টে মেনকাকে নতুন সময় ইডির