দুই তৃণমূল নেতার লড়াইয়ের জেরে বন্ধ হতে বসেছে ফেরিঘাট!
খানাকুলের বন্দরে ফেরিঘাট দখলকে ঘিরে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে। অভিযোগ এর জের এসে পড়েছে যাত্রী পরিষেবায়। লড়াইটা পঞ্চায়েত প্রধান আর ঘাট মালিকের। এই দুই তৃণমূল নেতার লড়াইয়ের জেরে বন্ধ হতে বসেছে ফেরিঘাট।
নিজস্ব প্রতিবেদন: খানাকুলের বন্দরে ফেরিঘাট দখলকে ঘিরে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে। অভিযোগ এর জের এসে পড়েছে যাত্রী পরিষেবায়। লড়াইটা পঞ্চায়েত প্রধান আর ঘাট মালিকের। এই দুই তৃণমূল নেতার লড়াইয়ের জেরে বন্ধ হতে বসেছে ফেরিঘাট।
আরও পড়ুন : বালিঘাট নিয়ে ফের ধুন্ধুমার ময়ূরেশ্বরে
পশ্চিম মেদিনীপুর আর হুগলির বুক চিঁড়ে গিয়েছে রূপনারায়ণ। এপারে খানাকুল বন্দর। ওপারে পশ্চিম মেদিনীপুরের হরিশপুর। বছর খানেক আগে ডাক দিয়ে খানাকুল বন্দর ফেরিঘাটের দায়িত্ব নেন এলাকার তৃণমূল কর্মী জয়নাল আবেদিন। এ জন্য প্রথমে দেন ৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। পরে আরও ২০ হাজার টাকা। জয়নাল আবেদিনের বক্তব্য, অতিরিক্ত টাকা দেওয়ার জন্য ভাড়া বাড়াতে হয়েছে তাঁকে।
আরও পড়ুন : কিশোরীকে বাড়িতে ডেকে ধর্ষণের অভিযোগ খোদ শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে ক্ষুব্ধ তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান দিলীপ সানকি। অভিযোগ, ঘাটের দখল নিয়ে দিলীপ সানকির ক্ষোভ আগেই ছিল। ভাড়া বৃদ্ধির ইস্যুকে সামনে রেখে এবার সরাসরি সংঘাতে। যদিও মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পঞ্চায়েত প্রধান। তবে দুই তৃণমূল কর্মীর লড়াইয়ে প্রভাব পড়েছে যাত্রী পরিষেবায়। ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ফেরিঘাটের কাজ।