Post-Poll Violence: নন্দীগ্রামে ৩ তৃণমূল নেতাকে তলব সিবিআইয়ের, কোচবিহারে গ্রেফতার ২
গ্রেফতারি ভয়ে হলদিয়ায় সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে হাজিরা এড়ালেন ৩ জনই।
কিরণ মান্না ও দেবজ্যোতি কাহালি: নন্দীগ্রামে ভোট পরবর্তী অশান্তি মামলায় ৩ তৃণমূল নেতাকে তলব করল সিবিআই। গ্রেফতারির আশঙ্কায় যখন হাজিরা এড়ালেন তাঁরা, তখন কোচবিহারে গ্রেফতার করা হল শাসকদলের ৩ কর্মীকে।
ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় হাইকোর্টের নির্দেশে খুন, ধর্ষণ মতো গুরুতর অভিযোগের তদন্ত করছে সিবিআই। একুশের বিধানসভা নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচনী এজেন্ট ছিলেন শেখ সুফিয়ান। ভোটে পরবর্তী হিংসা মামলায় ইতিমধ্যেই তাঁকে জেরা করেছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। রেকর্ড করা হয়েছে বয়ানও।
আরও পড়ুন: Visva Bharati: 'কালী' বিতর্কে চাপের মুখে সিদ্ধান্ত পালটালো বিশ্বভারতী
কেন? গত ৩ মে, নন্দীগ্রামের চিল্লা গ্রামের বাসিন্দা, বিজেপি সমর্থক দেবব্রত মাইতিকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। গুরুতর আহত অবস্থায় কলকাতায় এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। ১৩ মে সেখানেই মারা যান দেবব্রত। সেই ঘটনাতেই একটি গেস্ট হাউসে স্থানীয় তৃণমূল নেতা শেখ সুফিয়ানকে জেরা করেন সিবিআই আধিকারিকরা। একই মামলায় এদিন হলদিয়ার সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে আবু তাহের, সেক খুশনবি-সহ নন্দীগ্রামের আরও ৩ তৃণমূল নেতাকে তলব করা হয় বলে জানা দিয়েছে।
আরও পড়ুন: TV In Local Train: পূর্বভারতে এই প্রথম, এবার লোকাল ট্রেনের কামরায় বসল টিভি
এদিকে একুশের বিধানসভা ভোটের ফল প্রকাশের পর কোচবিহারের ভোটগুড়িতে মৃত্যু হয় বিজেপি কর্মী শ্রীধর দাস। এই ঘটনায় আরও ২ তৃণমূল কর্মীকে গ্রেফতার করল সিবিআই। এর আগে, গ্রেফতার করা হয়েছিল ৫ জনকে।