IPL-এ এবার ইউসুফ ঠাট্টার পাত্র নাকি হিরোর টুপি!

আইপিএল মানেই ইউসুফ পাঠান। না, না কোনও পাঠান ভক্তের প্ল্যাকার্ড নয়। আইপিএল এলেই দেশের যে কোনও ক্রিকেটারকে নিয়ে সবার উত্‍সাহ থাকে, তাদের মধ্যে ইউসুফ পাঠান থাকেন প্রথমের দিকে। ২০০৮ আইপিএল থেকে তাঁর উত্থান। প্রথম আইপিএলে চারটে হাফ সেঞ্চুরি সহ নানা অবিশ্বাস্য ইনিংস খেলে জাতীয় দলের জার্সি পড়েছিলেন ইউসুফ। তারপর ২০১০ আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ন্সের বিরুদ্ধে ৩৭ বলে সেঞ্চুরি করে সবার নজর কেড়েছিলেন।

Updated By: Apr 10, 2016, 12:22 PM IST
IPL-এ এবার ইউসুফ ঠাট্টার পাত্র নাকি হিরোর টুপি!

ওয়েব ডেস্ক: আইপিএল মানেই ইউসুফ পাঠান। না, না কোনও পাঠান ভক্তের প্ল্যাকার্ড নয়। আইপিএল এলেই দেশের যে কোনও ক্রিকেটারকে নিয়ে সবার উত্‍সাহ থাকে, তাদের মধ্যে ইউসুফ পাঠান থাকেন প্রথমের দিকে। ২০০৮ আইপিএল থেকে তাঁর উত্থান। প্রথম আইপিএলে চারটে হাফ সেঞ্চুরি সহ নানা অবিশ্বাস্য ইনিংস খেলে জাতীয় দলের জার্সি পড়েছিলেন ইউসুফ। তারপর ২০১০ আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ন্সের বিরুদ্ধে ৩৭ বলে সেঞ্চুরি করে সবার নজর কেড়েছিলেন।

অনেকে এখনও বলেন, আইপিএলে কোনও ভারতীয়ের খেলা সেটাই সবচেয়ে বিস্ফোরক ইনিংস। এরপর ২০১১ সালে শাহরুখের কলকাতা নাইট রাইডার্সের আগমন ঘটে তাঁর। কেকেআর-এ প্রথম মরসুমটা টেনেটুনে পাস করার পর, দ্বিতীয় মরসুমে আসে ব্যর্থতা। শুধু ব্যাটিংয়ে নয় বোলিং, ফিল্ডিংয়েও চূড়ান্ত ব্যর্থ হন ইউসুফ। তবে ২০১৩ আইপিএলে দু একটা দারুণ ইনিংস খেলে আবার প্রত্যাবর্তন করেন ইউসুফ। ২০১৪ মরসুমে কাটে মন্দের ভাল। অনেকেই তখন বলতে শুরু করেন ইউসুফকে এবার শাহরুখ OLX-এ বিক্রি করে দিন। তবে ২০১৫ মরসুমটা ভালই কাটে তাঁর। ১৩টি ম্যাচ খেলে ইউসুফ ৪৪.৫৭ গড়ে করেন ৩১২ রান, স্ট্রাইক রেট ১৩৫.০৬।

.