Hong Kong vs India: ভারত জিতলেও নেই বাংলার খেলোয়াড়, জি২৪ঘণ্টায় আক্ষেপ প্রকাশ প্রাক্তন খেলোয়াড় মানস ভট্টাচার্যের
মানস ভট্টাচার্য জানান, হংকং-এর বিরুদ্ধে খেলায় পাঁচজন পরিবর্ত খেলোয়াড় এনেছেন স্টিমাচ। এরমধ্যে দুইজন গোল করেছেন এবং দুটি গোলের ক্ষেত্রেই সম্পূর্ণভাবে গোল তৈরি করেছেন পরিবর্ত খেলোয়াড়রা। এটা ঘটনাকে বড় পাওয়া বলেই জানিয়েছেন মানস ভট্টাচার্য।
নিজস্ব প্রতিবেদনঃ নিয়মরক্ষার ম্যাচেও দাপুটে ফুটবল খেলে জয়ের ধারা বজায় রাখল ইগর স্টিম্যাচের দল। হংকংয়ের বিরুদ্ধে চারটি গোল করল ভারত। এএফসি-র মূল পর্বে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই পৌঁছে গেল ব্ল্যু টাইগার্স। কলকাতার দর্শকরা এক অসাধারণ ম্যাচের সাক্ষী থাকলেন মঙ্গলবার রাতে।
জি২৪ঘণ্টায় প্রাক্তন ফুটবলার মানস ভট্টাচার্য জানিয়েছেন বৃষ্টি শুরু হওয়ার পরে তাঁর মনে হয় গোলের সংখ্যা বাড়বে। তিনি আরও বলেন প্যালেস্টাইন ম্যাচের পরেই এই দুই দল যোগ্যতা পায়। কিন্তু এরপরে খুব ভালো ফুটবল দেখা গেছে দুই দলের তরফেই। র্যাঙ্কিং-এ ভারতের পিছনে থাকলেও হংকং এবং ভারতীয় দল উভয়ই ভালো খেলেছে বলে জানালেন প্রাক্তন খেলোয়াড় মানস ভট্টাচার্য।
তিনি আরও বলেন এটা দুঃখের বিষয় ভারতীয় দলে বাংলার কোনও খেলোয়াড় ছিলনা এটা তাঁকে দুঃখ দিয়েছে। একসময় ভারতীয় ফুটবলারদের কলকাতায় না খেললে খেলোয়াড়ি জীবন পুর্নতা পেতেননা বলেও জানিয়েছেন মানস।
প্রাক্তন খেলোয়াড় দীপেন্দু বিশ্বাস বলেন, বর্তমান বিশ্ব ফুটবলে শারীরিক সক্ষমতা অনেক বেশি প্রয়োজন। ভারতীয় খেলোয়াড়দের শারীরিক সক্ষমতা এখন আগের তুলনায় অনেকটাই ভালো বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন সুনীল ছেত্রির পরে সামাদ এবং পণ্ডিতার মতো খেলোয়াড় উঠে আসছেন স্ট্রাইকার হিসেবে।
আরও পড়ুনঃ India vs South Africa, 3rd T20I: বোলারদের দাপটে ডু-অর-ডাই ম্যাচ জিতল ভারত
মানস ভট্টাচার্য জানান, হংকং-এর বিরুদ্ধে খেলায় পাঁচজন পরিবর্ত খেলোয়াড় এনেছেন স্টিমাচ। এরমধ্যে দুইজন গোল করেছেন এবং দুটি গোলের ক্ষেত্রেই সম্পূর্ণভাবে গোল তৈরি করেছেন পরিবর্ত খেলোয়াড়রা। এটা ঘটনাকে বড় পাওয়া বলেই জানিয়েছেন মানস ভট্টাচার্য।
অন্যদিকে দীপেন্দু বিশ্বাস বলেন, স্কিল বরাবর গুরুত্বপূর্ণ হলেও শারীরিক সক্ষমতা না থাকলে বর্তমান সময়ের অন্তর্জাতিক ফুটবল খেলায় লড়াই সম্ভব নয়। সেই জায়গায় বাঙালিরা একটু পিছিয়ে পড়েছেন বলেই মত প্রাক্তন ফুটবলার দীপেন্দু বিশ্বাসের। গ্যালারিতে বাংলার পঞ্চাশ হাজার দর্শক থাকলেও কোনও বাঙালি ফুটবলার এই ম্যাচে খেলেননি তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক বলে জানান তিনি।