আজমলদের দাপটে জয় দিয়ে শুরু পাকিস্তানের
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুরুটা দারুণ করল পাকিস্তান। আর এটা সম্ভব হল এমন একজনের বোলিংয়ে যাকে নিয়ে ক্রিকেটবিশ্ব কদিন আগেই তোলপাড় ছিল। তিনি সঈদ আজমল, দারুণ পারফরম্যান্স দেখিয়েও যিনি আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার পাননি। বঞ্চনার অভিযোগে আজমলের জন্য আইসিসিকে একহাত নিয়েছিল পাকিস্তান।
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুরুটা দারুণ করল পাকিস্তান। আর এটা সম্ভব হল এমন একজনের বোলিংয়ে যাকে নিয়ে ক্রিকেটবিশ্ব কদিন আগেই তোলপাড় ছিল। তিনি সঈদ আজমল, দারুণ পারফরম্যান্স দেখিয়েও যিনি আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার পাননি। বঞ্চনার অভিযোগে আজমলের জন্য আইসিসিকে একহাত নিয়েছিল পাকিস্তান। সেই আইসিসি বিশ্বকাপেই আজমল দেশকে জিতিয়ে বার্তা দিলেন। ৪ ওভার বল করে ৩০ রান দিয়ে কিউইদের চারটি মূল্যবান উইকেট তুলে নিলেন এই পাক বিষ্ময় স্পিনার।
শেষ ওভারে কিউইদের দরকার ছিল ১৯ রান। কিন্তু আজমলের ঘাতক শেষ ওভার পাকিস্তানের জয়কে অনেক সহজ করে দেখায়। ব্রেন্ডন ম্যাকুলাম যতক্ষণ ক্রিজে ছিলেন ততক্ষণ পাকিস্তানের কাছে একটা ভয় ছিল। অধিনায়ক রস টেলরও বেশ ভালোই আশা দেখিয়েছেন। ১১ বলে তিন চার এবং একটি ছক্কা হাকিয়ে ২৬ রান করে রান আউট না হলে হয়তো ম্যাচ আরও `ক্লোজ` হতে পারত। শুরুটাও দুই কিউই ওপেনার ভালই করেছিলেন। নিকল এবং উইলিয়ামসন। এই দুই জুটির ব্যাট থেকে ৬.৪ ওভারে এসেছিল ৫৩ রান।
এর আগে টসে জিতে পাকিস্তান প্রথমে ব্যাট করে তোলে ১৭৭ রান। সৌজন্যে নাসির জামশেদের দুরন্ত ইনিংস। লাহোরের এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান করেন ৪৬ বলে ৫৬ রান। শুরুতে অধিনায়ক মহম্মদ হাফিজের ৩৮ বলে ৪৩ রানটাও দারুণ কাজে আসে।