WATCH | Manika Batra: সুন্দরী মণিকার জীবনে 'রহস্যময় বন্ধু'! অন্তরঙ্গ ছবিতে 'বসন্ত জাগ্রত দ্বারে'...
Gorgeous Manika Batra Drops new Pics With Friend: দেশের তারকা শাটলার মণিকা বাত্রা এবার খবরে এলেন সম্পূর্ণ অন্য কারণে। তাঁর সাম্প্রতিক ইনস্টা পোস্ট দেখে মনে করা হচ্ছে যে, মণিকা তাঁর জীবনে বিশেষ মানুষকেই হয়তো খুঁজে পেয়েছেন।
জি ২৪ ঘন্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ভারতীয় টেবল টেনিস তারকা মণিকা বাত্রা (Manika Batra) বরাবরই দু'টি কারণে খবরে আসেন। এক দুরন্ত টেনিস খেলে ও দুই তাঁর সৌন্দর্যের গুণে। তবে এবার মণিকা শিরোনামে সম্পূর্ণ অন্য কারণে। মণিকা কখনই তাঁর লাভ অ্যাভেয়ার নিয়ে কথা বলেননি প্রকাশ্যে। এমনকী সোশ্যাল মিডিয়াতেও তাঁর লাভ লাইফের প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায় না। হয় খেলার, নয় কোনও ব্র্যান্ড এন্ডোর্সমেন্টের ছবিই তিনি পোস্ট করে থাকেন। খুব বেশি হলে অবসর যাপনের। তবে মণিকা এবার এক পুরুষের সঙ্গেই অন্তরঙ্গ ছবি পোস্ট করলেন। সুদর্শন অভিনেতা প্রখর শুক্লার (Prakhar Shuklaa) সঙ্গেই দেখা গিয়েছে মণিকা। প্রখর একাধিক টিভি সিরিজ করেছেন। অভিনয় জগতে রয়েছে অল্প বিস্তর নামও। প্রখরের সঙ্গে মণিকার ছবি দেখে মনে করা হচ্ছে যে, টেনিস খেলোয়াড়ের সঙ্গেই প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন অভিনেতা। মণিকার সাম্প্রতিক ইনস্টা পোস্টের সঙ্গেই, ৩৩ সপ্তাহ আগে মণিকার জন্মদিনে প্রখর আর তাঁর সেলফি মিলিয়ে দুয়ে দুয়ে চার করছেন নেটিজেনরা।
মণিকা ২০১৮ সালে জাকার্তা এশিয়াডে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন। সেই বছরই গোল্ড কোস্ট কমনওয়েলথে তিনি সিঙ্গলস ও দলীয় ইভেন্টে সোনা জিতেছিলেন। এই মঞ্চ থেকেই ডাবলসে রুপো ও মিক্সড ডাবলসেও ব্রোঞ্জ পান তিনি। মোট চারটি পদক জেতেন তিনি। টোকিয়ো অলিম্পিক্সের খারাপ সময় ও একরাশ বিতর্ক কাটিয়ে ফের মণিকা ট্র্যাকে ফিরেছিলেন গতবছর নভেম্বরে। ভারতের প্রথম মহিলা টেবল টেনিস খেলোয়াড় এবং দেশের দ্বিতীয় প্যাডলার হিসেবে ইতিহাস লিখেছিলেন তিনি। এশিয়ান গেমসে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন তিনি। শেষ চারের ম্যাচে মানিকা বিশ্বের পাঁচ নম্বর মিমা ইতোর বিরুদ্ধে হেরে গিয়েছিলেন। ম্যাচের ফল ছিল ৮-১১, ১১-৭, ৭-১১, ৬-১১, ১১-৮, ৭-১১ (২-৪)। তবে সেই হার ভুলে ব্রোঞ্জ পদকের ম্যাচে দুরন্ত কামব্যাক করেছিলেন তিনি। জাপানের হিনাকে উড়িয়ে দেন মণিকা খেলার ফল মনিকার পক্ষে ১১-৬, ৬-১১, ১১-৭, ১২-১০, ৪-১১, ১১-২। এর আগে চেতন বাবুর দেশের হয়ে এই নজির গড়েছিলেন। এশিয়ান কাপের পুরুষ বিভাগের সিঙ্গলসে পদক জিতেছিলেন। ১৯৯৭ সালে তিনি রুপো এবং ২০০০ সালে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন।