সালগাঁওকরকে হারিয়ে ইস্টবেঙ্গলের ডবল সেঞ্চুরি, র্যান্টির ২০০
জোড়া টু হানড্রেড টার্গেট কমপ্লিট। জাতীয় লিগ এবং আইলিগ মিলিয়ে ২০০টি ম্যাচ জিতল ইস্টবেঙ্গল। ২০০টি গোল করলেন র্যান্টি মার্টিন্স। সালগাঁওকরকে ১-০ গোলে হারিয়ে আইলিগে নজির গড়ে ফেলল ইস্টবেঙ্গল। বুধবার ভারতের সেরা টুর্নামেন্টে ২০০টি ম্যাচ জিতে ইস্টবেঙ্গল শুধু নজির গড়ল না, সেই সঙ্গে চ্যাম্পিয়নশিপে দৌড়েও টিকে রইল।
ওয়েব ডেস্ক: জোড়া টু হানড্রেড টার্গেট কমপ্লিট। জাতীয় লিগ এবং আইলিগ মিলিয়ে ২০০টি ম্যাচ জিতল ইস্টবেঙ্গল। ২০০টি গোল করলেন র্যান্টি মার্টিন্স। সালগাঁওকরকে ১-০ গোলে হারিয়ে আইলিগে নজির গড়ে ফেলল ইস্টবেঙ্গল। বুধবার ভারতের সেরা টুর্নামেন্টে ২০০টি ম্যাচ জিতে ইস্টবেঙ্গল শুধু নজির গড়ল না, সেই সঙ্গে চ্যাম্পিয়নশিপে দৌড়েও টিকে রইল।
খেলার শুরু থেকেই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে জমে ওঠে এই ম্যাচটি। প্রথমার্ধে তিন কাঠির তলায় অভিজিত মণ্ডল নড়বড়ে থাকায়ে বেশ কয়েকবার চাপে পড়ে গেছিল লালহলুদ। কোনক্ষেত্রে সালগাঁওকরের আক্রমণভাগের ব্যর্থতা এবং কোনওক্ষেত্রে লালহলুদ রক্ষণের দক্ষতায় প্রথমার্ধ গোলশূন্যভাবে শেষ হয়। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই ইস্টবেঙ্গল উইং থেকে আক্রমণ সানাতে শুরু করে। যার ফলে ৫২ মিনিটে রবার্টের ক্রস থেকে দুরন্ত হেড করে গোল করেন র্যান্টি। এই গোলের ফলে ইস্টবেঙ্গলের পাশাপাশি নজির গড়লেন র্যান্টি মার্টিন্সও।
জাতীয় লিগ ও আইলিগ মিলিয়ে ভারতীয় ফুটবলে গোলের ডবল সেঞ্চুরি করার নজির গড়লেন তিনি। যুবভারতীতে শেষ চারটি ম্যাচে সালগাঁওকরের বিরুদ্ধে জয়ের ১০০ শতাংশ রেকর্ড ধরে রাখল ইস্টবেঙ্গল। তবে র্যান্টি ও ডুডু গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট না করলে আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত লালহলুদ।
প্রথমার্ধে আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি থাকলেও ম্যাচের শেষ লগ্নে সালগাঁওকরের নিশ্চিত দুটি গোল বাঁচিয়ে দিনের শেষে নায়ক গোলরক্ষক অভিজিত্ মণ্ডল। বুধবারের পর আইলিগে ১৪ ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের পয়েন্ট ২৩। সেই সঙ্গে লিগ তালিকায় চার নম্বরে উঠে এলো এলকোর দল। ম্যাচের সেরা হয়েছেন র্যান্টি মার্টিন্স।