বিজয়ার সুর ধোনির ড্রেসিংরুমে
গঙ্গায় ভাসতে চলেছে ধোনির `সিরিজ বদলার` প্রতিশ্রুতি! শুরুটা ভাল হলেও লাঞ্চের পর সবার কেমন যেন প্যাভিলিয়নে ফেরার তাড়াহুড়ো পরে গেল। লাঞ্চের পর প্রথম বলেই সেওয়াগ আউট হন। সয়ানের বলে ব্যাটের ভিতরের কিনারা ছুঁয়ে যেতেই অফ স্টাম্প উইকেটটা নড়ে ওঠে। এক রানের জন্য অর্ধশতরান অধরা থেকে গেল। পুজারার ব্যাটিং অর্ঘ্য প্রথম ইনিংসে ছিল ১৬। দ্বিতীয় ইনিংসে তা আরও কমে দাঁড়াল। মাত্র ৮ রানে তাঁকে ফিরতে হয় প্যাভিলিয়নে। `আসা-যাওয়া` নিয়ম মেনেই গৌতম গম্ভীর ফিরে যান ৪০ রানে। তবে প্রথম ইনিংসে একমাত্র যিনি একটু হলেও ঝলসে উঠেছিলেন, সেই মাস্টার ব্লাস্টার পুরোপুরি বাঁধ ভেঙে দিলেন নিজের উইকেট খুইয়ে। মাত্র ৫ রানে সয়ানের বলে আউট হন। তারপর যুবরাজ ১১ আর অধিনায়ক ধোনি শূণ্য রানে আউট হয়ে নাটকের শেষ পর্দাটা ফেলে দেন।
ভারত- ৩১৬, ১৪৫/৬
রবিচন্দ্রন অশ্বিন- ৮
বিরাট কোহলি-১৯
ইংল্যান্ড-৫২৩
গঙ্গায় ভাসতে চলেছে ধোনির `সিরিজ বদলার` প্রতিশ্রুতি! শুরুটা ভাল হলেও লাঞ্চের পর সবার কেমন যেন প্যাভিলিয়নে ফেরার তাড়াহুড়ো পরে গেল। লাঞ্চের পর প্রথম বলেই সেওয়াগ আউট হন। সয়ানের বলে ব্যাটের ভিতরের কিনারা ছুঁয়ে যেতেই অফ স্টাম্প উইকেটটা নড়ে ওঠে। এক রানের জন্য অর্ধশতরান অধরা থেকে গেল। পুজারার ব্যাটিং অর্ঘ্য প্রথম ইনিংসে ছিল ১৬। দ্বিতীয় ইনিংসে তা আরও কমে দাঁড়াল। মাত্র ৮ রানে তাঁকে ফিরতে হয় প্যাভিলিয়নে। `আসা-যাওয়া` নিয়ম মেনেই গৌতম গম্ভীর ফিরে যান ৪০ রানে। তবে প্রথম ইনিংসে একমাত্র যিনি একটু হলেও ঝলসে উঠেছিলেন, সেই মাস্টার ব্লাস্টার পুরোপুরি বাঁধ ভেঙে দিলেন নিজের উইকেট খুইয়ে। মাত্র ৫ রানে সয়ানের বলে আউট হন। তারপর যুবরাজ ১১ আর অধিনায়ক ধোনি শূণ্য রানে আউট হয়ে নাটকের শেষ পর্দাটা ফেলে দেন।
চতুর্থ দিনের শুরুতে ইংরেজবাহিনী ৫২৩ রানের সব উইকেট খুইয়ে প্রথম ইনিংস শেষ করেছিল। গতকালের ক্লান্ত ভারতীয় বোলাররা আজ হঠাত্ই যেন ঝলসে ওঠে। তৃতীয় দিনের শেষে ইংল্যান্ডের রান ছিল ৬ উইকেটে ৫০৯ রান। আজ শুরুতে মাত্র পাঁচ ওভারের মধ্যে ৪টি উইকেট তুলে নেয় ভারতীয় বোলাররা। এত তাড়াতাড়ি উইকেট পড়েযাওয়ায় অধিনায়ক ধোনি বোলারদেরকে প্রশংসা করার থেকে হারার অশনিসংকেতই দেখতে পাচ্ছেন বেশি। ধোনির হাতে বেশি সময় মানে, টিকে থাকার অস্তিত্ব কঠিন। জেতার প্রশ্ন তো দূরে থাক, কুকদের চাপিয়ে দেওয়া ২০৭ রান শোধ করে কতক্ষানি রান সংগ্রহ করতে পারে সেটাই এখন দেখার।
গতকাল দিনের শেষে ক্রিজে টিকে থাকা দুই ইংরেজ ব্যাটসম্যান সকাল সকাল প্যাভিলিয়নমুখী হন। প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলের মাথায় সয়ানকে (২১) তুলে নেন প্রজ্ঞান ওঝা। পরের ওভারে জাহির খান আউট করেন প্রায়রকে (৪১)। রবিচন্দ্রন অশ্বিন পরস্পর দুটি উইকেট নিয়ে ইংরেজবাহিনী এক্সপ্রেসকে থামিয়ে দেয়। জেমস অ্যান্ডারসন ৯ ও মন্টি পনেসর কোনও রান না করে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান। অশ্বিন হ্যাট্রিক চান্সটা জিইয়ে রাখলেন পরের ইনিংসের জন্য।