কালোবাজারির কোপে আইপিএল-এর কমপ্লিমেন্টারি টিকিটও!
ফেলো কড়ি নাও টিকিট। খেলার দুনিয়ায় টিকিট ব্ল্যাক নতুন কোনও ঘটনা নয়। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে সেই তালিকায় কমপ্লিমেন্টারি টিকিট ঢুকে যাওয়ায়। কীভাবে, কাদের মাধ্যমে ব্ল্যাকারদের হাতে পৌছে যাচ্ছে আইপিএল ফাইনালের কমপ্লিমেন্টারি টিকিট? উত্তরের খোঁজে চব্বিশ ঘণ্টা। কমপ্লিমেন্টারি টিকিট। অর্থাত্ বিনা মূল্যের টিকিট। যে টিকিট নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয় কিছু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের হাতে। তালিকায় রয়েছেন মন্ত্রী, আমলা, স্বাস্থ্য, দমকল, পুরসভা, পুলিসের উচ্চপদস্থ আধিকারিক এবং কর্পোরেট জগতের ব্যক্তিরা। এখন সেই টিকিটই ব্ল্যাকারদের হাতে।
ব্যুরো: ফেলো কড়ি নাও টিকিট। খেলার দুনিয়ায় টিকিট ব্ল্যাক নতুন কোনও ঘটনা নয়। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে সেই তালিকায় কমপ্লিমেন্টারি টিকিট ঢুকে যাওয়ায়। কীভাবে, কাদের মাধ্যমে ব্ল্যাকারদের হাতে পৌছে যাচ্ছে আইপিএল ফাইনালের কমপ্লিমেন্টারি টিকিট? উত্তরের খোঁজে চব্বিশ ঘণ্টা। কমপ্লিমেন্টারি টিকিট। অর্থাত্ বিনা মূল্যের টিকিট। যে টিকিট নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয় কিছু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের হাতে। তালিকায় রয়েছেন মন্ত্রী, আমলা, স্বাস্থ্য, দমকল, পুরসভা, পুলিসের উচ্চপদস্থ আধিকারিক এবং কর্পোরেট জগতের ব্যক্তিরা। এখন সেই টিকিটই ব্ল্যাকারদের হাতে।
আপাতদৃষ্টিতে কমপ্লিমেন্টারি টিকিট নিয়ে খেলা দেখতে যান সমাজের নির্দিষ্ট শ্রেণির কিছু মানুষ। তাহলে কীভাবে সেই টিকিট পৌছে যাচ্ছে ব্ল্যাকারদের কাছে? মনে করা হচ্ছে, মন্ত্রী-আমলারা বিশ্বাস করে যাঁকে বা যাঁদের হাতে কমপ্লিমেন্টারি টিকিট তুলে দিচ্ছেন, তাঁদের হাত ঘুরেই ব্ল্যাকারদের কাছে চলে যাচ্ছে বিনামূল্যের টিকিটটি। যেটা বাজারে বিক্রি হচ্ছে হাজার হাজার টাকায়।
প্রশ্ন উঠছে তাঁদের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে, যাঁদের হাতে ভরসা করে মন্ত্রী-আমলারা তুলে দিচ্ছেন কমপ্লিমেন্টারি টিকিট।